WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS
WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'
WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''
শারমিন আকতার:
দুপুরের গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি মাথায় নিয়ে বাইরে বের হওয়া; এরপর রাত জেগে হাঁচি দিতে থাকা। এক দন্ড ঘুমাবার উপায় নেই। রাতভর হাঁচি দিতে দিতে মাথা ভার হয়ে গেছে, শরীর হয়েছে ক্লান্ত; চোখ জুড়ে ঘুম তবুও হাঁচির জ্বালায় ঘুম হারাম। এ সমস্যা বৃষ্টির মৌসুমে কিংবা শীতে হরহামেশা দেখা যায়। ডাক্তারের চেম্বারে দৌঁড়াদৌঁড়ি করে আপাত সমাধান পাওয়া গেলেও দিনের পর দিন এসব ওষুধপাতি খেতে খেতে অনেকে ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে নিজে থেকেই এ্যালোপ্যাথিক বর্জন করতে শুরু করে দেন। ঘরে ঘরে এ দৃশ্য নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এবার তাহলে সমাধান?
ফরমালিন, নানা রকমের দূষণ, ভেজাল নিয়ে কমবেশি আমরা সবাই দু:চিন্তায় ভুগে থাকি। কিছু হবার আগেই এক ডোজ উটকো ঝামেলা হয়ে মাথার উপর চড়ে বসে এ্যালোপেথিক নামক জটিল রসায়ন। তাই এসব থেকে বাঁচতে সচেতন মানুষ ছুটছে অরণ্যের ধারে। দারস্ত হচ্ছে লতা-পাতা-শেকড়-বাকড়ের কাছে। এতেই মিলছে একচিলতে শান্তি।
অনবরত হাঁচির হাত থেকে বাঁচতে যা যা খেয়াল রাখবেন:
* সব ধরণের ঠান্ডা থেকে আপাতত সম্পূর্ণভাবে দূরে থাকবেন।
* কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করবেন
* প্রাকৃতিক খোলা হাওয়ার মধ্যে থাকার চেষ্টা করুন। ঘরের দরজা-জানালা খুলে দিন। প্রাণভরে নিশ্বাস নিন। বদ্ধ ঘর থেকে দূরে থাকুন।
* সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমাতে যাবার আগে কালো জিরার তেল দুই ফোঁটা করে দুই নাকে দিন। কিছুক্ষণ বেশ হাঁচি হবে। তবে দীর্ঘস্থায়ী হাঁচির হাত থেকে বাঁচাবে।
* সকালে ঘুম থেকে উঠে গরম গরম পানি খাবেন। পানির সাথে থাকবে লেবু, কাঁচা হলুদের রস, গ্রেট করা এক টুকরো আদা, এক কোয়া গ্রেট করা রসুন।
* সারাদিন কিছু সময় পরপর গরম পানির সাথে আদা আর লেবু দিয়ে খেতে থাকবেন।
* রাতে ঘুমাতে যাবার সময় শেষ রাতের ঠান্ডা না লাগার ব্যাপারে বিশেষভাবে খেয়াল রাখবেন।
এভাবে মেনে চললে অচিরেই এ সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।