WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

আন্তর্জাতিক আদালতে গণহত্যার দায়ে মিয়ানমার সরকার দোষী সাব্যস্ত আন্তর্জাতিক আদালতে গণহত্যার দায়ে মিয়ানমার সরকার দোষী সাব্যস্ত

আন্তর্জাতিক আদালতে গণহত্যার দায়ে মিয়ানমার সরকার দোষী সাব্যস্ত

প্রকাশঃ সেপ্টেম্বর ২২, ২০১৭ সময়ঃ ৫:৫৯ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ৫:৫৯ অপরাহ্ণ

রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর গণহত্যা চালানোর অভিযোগে মিয়ানমার সরকারকে দোষী সাব্যস্ত করেছে আন্তর্জাতিক পারমানেন্ট পিপলস ট্রাইব্যুনাল। খবর স্টার অনলাইনের।

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা, কাচিনসহ সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে গণহত্যার বিভিন্ন নথি, বিশেষজ্ঞদের প্রমাণ এবং ২শ ভুক্তভোগীর সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে সাত বিচারপতির একটি ট্রাইব্যুনাল প্যানেল শুক্রবার মিয়ানমার সরকারের বিরুদ্ধে ঐ রায় ঘোষণা করে।

ইউনিভার্সিটি মালয়া লিগাল ফ্যাকালটি মুট কোর্টে পাঁচদিনের শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রধান বিচারপতি ড্যানিয়েল ফিয়েরস্টেইন ঐ রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে তিনি বলেন, গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত এবং দোষী সাব্যস্ত হয়েছে মিয়ানমার সরকার।

তিনি বলেন, কাচিন এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর গণহত্যায় মিয়ানমারকে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল।রায়ের পাশাপাশি ১৭টি সুপারিশ দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল।

সুপারিশ ঘোষণাকারী গিল এইচ. বোয়েরিঙ্গার বলেন, মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধ করতে হবে। ঐ অঞ্চলে অনুসন্ধানের জন্য জাতিসংঘের তথ্য অনুসন্ধান দলকে অবশ্যই ভিসা এবং সহজে প্রবেশাধিকার দিতে হবে।

তিনি আরো বলেন, মিয়ানমার সরকারকে অবশ্যই তাদের সংবিধান এবং নিপীড়িত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্যমূলক আইনের সংস্কার করতে হবে। এই জনগোষ্ঠীকে তাদের অধিকার ও নাগরিকত্ব দিতে হবে।

তিনি আরো বলেন, সহিংসতা থেকে পালিয়ে এসব শরণার্থীরা যেসব দেশে আশ্রয় নিচ্ছেন যেমন বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মতো দেশগুলোকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবশ্যই আর্থিক সহায়তা প্রদান করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, ট্রাইব্যুনালের অনুসন্ধান থেকে পাওয়া তথ্য, বিচার এবং সুপারিশ অবশ্যই আন্তর্জাতিক সংগঠন এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলোকে জানানো হবে যেন সেগুলো মেনে চলার জন্য তারা মিয়ানমার সরকারকে চাপ দিতে পারে।

তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনালের অনুসন্ধান এবং বিচারের রায় আন্তর্জাতিক সংগঠন যেমন আসিয়ান, ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্ট এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য ভিত্তি হিসেবে ব্যবহার করা হবে।

সাম্প্রতিক সময়ে রাখাইন রাজ্যে সহিংসতার ঘটনায় প্রায় ৪ লাখ ২০ হাজার রোহিঙ্গা মুসলিম সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।

এই সংকটকে কেন্দ্র করেই মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক আদালতে মিয়ানমার সরকারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর গণহত্যা চালানোর অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়।

পার্মানেন্ট পিপলস ট্রাইব্যুনাল ১৯৭৯ সালে ইতালিতে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর আন্তর্জাতিক সদস্য সংখ্যা ৬৬। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ৪৩টি অধিবেশনে এই ট্রাইব্যুনাল মানবাধিকার এবং গণহত্যাসহ বহু মামলার গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছে।

প্রতিক্ষণ/এডি/শাআ

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য



আর্কাইভ

April 2024
S S M T W T F
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930  
20G