WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

মানবাধিকার ও গণতান্ত্রিক সুরক্ষার অর্থ আমরা ভালো করেই বুঝি: সুচি মানবাধিকার ও গণতান্ত্রিক সুরক্ষার অর্থ আমরা ভালো করেই বুঝি: সুচি

মানবাধিকার ও গণতান্ত্রিক সুরক্ষার অর্থ আমরা ভালো করেই বুঝি: সুচি

প্রকাশঃ সেপ্টেম্বর ৭, ২০১৭ সময়ঃ ১১:১৪ পূর্বাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ১১:৪৯ পূর্বাহ্ণ

টানা দুই সপ্তাহ ধরে রাখাইন রাজ্যে মিয়ানমারের সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের ওপর হত্যা-নির্যাতন নিয়ে অবশেষে মুখ খুলেছেন দেশটির শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ও কথিত গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচি। এতকিছুর পরও তিনি দাবি করেছেন, রাখাইন রাজ্যে সবার নিরাপত্তাবিধান করা হচ্ছে!

৬ সেপ্টেম্বর বুধবার বিবিসি অনলেইনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে গতকাল মঙ্গলবারের ফোনালাপে সুচি ঐ দাবিই করেন। দুই নেতার ফোনালাপের বিষয়ে মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা সুচির দপ্তর থেকে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, এরদোয়ানকে সুচি বলেছেন, তার সরকার ইতোমধ্যে যথাসাধ্য উপায়ে রাখাইনের সব মানুষকে সুরক্ষা দিতে শুরু করেছে। মানবাধিকার-বঞ্চনা ও গণতান্ত্রিক সুরক্ষার অর্থ তারা খুব ভালো করেই জানেন। তাই তারা দেশের সব মানুষের অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করছেন। এটা শুধু রাজনৈতিক নয়, সামাজিক ও মানবিক অধিকারও বটে।

মূলত রোহিঙ্গা একটি নৃগোষ্ঠীর নাম যাদের শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ মুসলিম ও ১০ ভাগ হিন্দু ধর্মাবলম্বী। রোহিঙ্গাদের আদি আবাসস্থল মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। শত শত বছর ধরে রাজ্যটিতে বাস করা রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের স্বীকৃতি না দিয়ে মিয়ানমার সরকার এ জাতিগোষ্ঠীকে নির্মূল করতে ‘ক্লিয়ারেন্স অপারেশন’ চালাচ্ছে।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে গত ২৫ আগস্ট থেকে নতুন করে সেনা অভিযান শুরু হয়। এ অভিযানে এখন পর্যন্ত ৪০০ জনকে হত্যা এবং ২৬০০ ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার কথা স্বীকার করেছে দেশটির সেনাবাহিনী। জাতিসংঘ বলছে, অক্টোবরের পর এ পর্যন্ত সব মিলিয়ে প্রায় দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকেছে। প্রতিদিনই এ সংখ্যা বাড়ছে।

এর আগে, জাতিগত দ্বন্দ্বের জেরে ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে দেশটির সেনাবাহিনীর চালানো একই রকম অভিযানে কয়েকশত রোহিঙ্গা নিহত হয়। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় হাজারো ঘরবাড়ি। ঐ অভিযানের বর্বরতায় বাধ্য হয়ে অন্তত ৮০ হাজার রোহিঙ্গা পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় গ্রহণ করে।

২৫ আগস্ট থেকে দেশটির সেনাবাহিনী ‘কিলিং অভিযান’ শুরুর পর মিয়ানমার থেকে এখন পর্যন্ত মোট কত রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে তা নির্দিষ্ট করে বলা না গেলেও বিভিন্ন দেশি-বিদেশি সূত্র বলছে, সংখ্যাটি ১ লাখ ২০ হাজার থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার। তবে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর জেনেভায় ৫ সেপ্টেম্বর মঙ্গলাবর এক ব্রিফিংয়ে জানায়, আগস্ট মাস থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ১ লাখ ২৩ হাজার রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে।

এদিকে, রোহিঙ্গা ইস্যুতে সুচির নিরব ভূমিকার নিন্দায় সরব হয়েছে বিশ্ব। দেশে দেশে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ থেকে শান্তিতে এই নোবেলজয়ীর পুরস্কার ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি তোলা হয়েছে।

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য



আর্কাইভ

April 2024
S S M T W T F
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930  
20G