WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS
WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'
WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''
চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির সাবেক স্বামী শাওনের বিরুদ্ধে করা তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনের মামলাটি পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য বাংলাদেশ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর হাকিম সাজ্জাদুর রহমান আদালত বদলির আদেশ দেন।
আজ মামলাটির পুলিশ প্রতিবেদন দেখেছেন মর্মে আদেশ দিয়েছেন বিচারক। একই সঙ্গে পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য মামলাটি সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের আদালতে বদলির আদেশ দিয়েছেন।
গত ৩১ জানুয়ারি ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের (সিএমএম) আদালতে পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সোহরাব মিয়া মাহির মামলায় শাওনকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ দিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
২০১৬ সালের ২৮ মে উত্তরা পশ্চিম থানায় নায়িকা মাহি হাজির হয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে মামলা করেন। মামলার পর এসআই সোহরাবকে তদন্তের ভার দেওয়া হয়।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, মাহির সাবেক স্বামী শাওনকে গত বছরের ৫ জুন বাংলাদেশ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের বিচারক কে এম শামসুল আলম জামিন দেন। আদালতে দুজনের পক্ষ থেকে আপস-মীমাংসার কথা বলা হলে আদালত জামিন দেন।
গত বছরের ৫ জুন মাহির বাবা ও শাওনের বাবার মধ্যে একটি আপসনামা হয়। ওই দিন বিকেল ৩টার দিকে মাহির উত্তরার বাসায় উভয় পরিবারের লোকজনের উপস্থিতিতে ৩০০ টাকার দলিলে এই আপসনামা স্বাক্ষরিত হয়।
আপসনামায় স্বাক্ষর করেন মাহির বাবা আবু বকর ও শাওনের বাবা নজরুল ইসলাম। সাক্ষী ছিলেন শাওনের বড় চাচা আবুল হাশেম ও ছোট চাচা মাহমুদুল হাসান। আপসনামাটি মো. ইকবাল হোসেনকে দিয়ে নোটারি পাবলিক করা হয়েছে। তাঁর চেম্বার দেখানো হয়েছে : হলরুম-১, সুপ্রিম কোর্ট বাংলাদেশ। নোটারি সিরিয়াল-৩৩ এবং তারিখ ৫-৬-২০১৬।
এর আগে ২০১৬ সালের ২৮ মে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার ক্রাইম শাখায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন নায়িকা মাহি। অভিযোগটি তিনি করেন স্বামী দাবিদার শাওনের বিরুদ্ধে। ওই অভিযোগের ভিত্তিতেই শাওনকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গ্রেপ্তারের সময় ডিবি শাওনের দক্ষিণ বাড্ডার বাসা থেকে কম্পিউটার জব্দ করে।
নায়িকা মাহিয়া মাহির সঙ্গে ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুর বিয়ের পরের দিন থেকেই কয়েকটি গণমাধ্যমে মাহির ‘একাধিক বিয়ে-সংক্রান্ত’ কিছু ছবি প্রকাশ হতে থাকে। সেখানে ছবি প্রকাশের পাশাপাশি দাবি করা হয়, এর আগেও একাধিকবার মাহির বিয়ে হয়েছে।
ছবি প্রকাশের পর থেকে আলোচনার ঝড় ওঠে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে। বিষয়টি নজরে এলে নায়িকা মাহি বলেন, তিনি আইনের আশ্রয় নেবেন। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমার সংসার ভাঙার জন্য কেউ আমার পিছু লেগেছে।’
গ্রেপ্তার হওয়া শাওনের বাবা নজরুল ইসলাম গুলশানের একজন ব্যবসায়ী। শাওন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন।
প্রতিক্ষণ/এডি/অনু