WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS
WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'
WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''
শেষ পর্যন্ত পুলিশের ছোঁড়া সেই টিয়ার শেলের জয় হল। হেরে গেল সিদ্দিকুর। আজীবন অন্ধত্বের বোঝা কাঁধে নিয়ে এবার তাকে বেঁচে থাকতে হবে। বয়ে বেড়াতে হবে অন্ধ তকমা। যে আলোর সন্ধানে ভারতের চেন্নাই গিয়েছিলেন চিকিৎসা করাতে; তারাও সেই আলোর সন্ধান দিতে পারেননি। তাই ফিরে আসতে হচ্ছে দেশে। সেই বিভীষিকার কালো মেঘ আর ঘুচলো না সিদ্দিকুরের জীবন থেকে। শুক্রবার চেন্নাই থেকে দেশে ফিরে আসতে হচ্ছে তিতুমীর কলেজের এই শিক্ষার্থীকে।
এদিন মালদিভিয়ান এয়ারের কিউ ২-৫৫০ ফ্লাইটে দুপুর ৩ টা ২০ মিনিটে তার ঢাকায় আসার কথা রয়েছে।
এর আগে গত ২০ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাতটি কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশের ছোঁড়া টিয়ার সেল তার চোখে লাগে। এতে গুরুতর আহত হন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী সিদ্দিকুর রহমান। ঘটনার পর প্রথমে তাকে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট এবং পরবর্তীতে সরকারি খরচে চেন্নাই পাঠানো হয়।
গত শুক্রবার তার অপারেশন করা হয়। শনিবার তার চোখের ব্যান্ডেজ খুললে বাম চোখে কিছুটা আলো দেখতে পান তিনি। তবে তার দৃষ্টিশক্তি ফিরে আসেনি। তার দুই চোখের রেটিনার ৯০ শতাংশের বেশি নষ্ট হয়ে গেছে। দৃষ্টিশক্তি ফিরে আসার বিষয়ে আরও ২ মাস পর মন্তব্য করা যাবে বলে জানিয়েছেন ভারতের চিকিৎসকরা। তবে দৃষ্টিশক্তি ফেরার সম্ভাবনা কম বলেও জানিয়েছেন তারা।
সিদ্দিকুরের ঘটনাকে অনাকাঙ্ক্ষিত দাবি করে ৭ পুলিশ কর্মকর্তাকে দায়ী করেছে পুলিশের উচ্চ-পর্যায়ের তদন্ত কমিটি। তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশও করেছে কমিটি।
প্রতিক্ষণ/এডি/শাআ