WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS
WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'
WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''
ক্রীড়া ডেস্ক
জঘন্যতম বিশ্বকাপ হচ্ছে কাতারে। ঠিক এভাবেই বিশ্বকাপের আয়োজক কাতার এবং ফিফার সমালোচনা করলেন বিশ্বের অন্যতম লাস্যময়ী ফুটবল সমর্থক। তিনি ক্রোয়েশিয়ার ইবানা নোল। তাহলে প্রশ্ন আসতেই পারে – অর্ধ উলঙ্গ হতে বাধা, তাই কাতার বিশ্বকাপ ‘ইতিহাসের জঘন্যতম?’ মুসলিম দেশে পোষাকের শালিনতা বজায় রাখবে এটাই তো স্বাভাবিক। আর অ-মুসলিম দেশে অর্ধ উলঙ্গ হয়ে শরীর প্রদর্শনে সমস্যা নেই। তাই বলে কাতার বিশ্বকাপ জঘন্যতম বলার দৃস্টতা কি শোভন! আর এ নিয়ে ভারতীয় কিছু মুসলিম বিরোধী মিডিয়া হাউজ আগ বাড়িয়ে সমালোচনা আরো তাঁতিয়ে দিচ্ছে। তার মধ্যে কলকাতার আনন্দ বাজার অন্যতম।
ক্রোয়েশিয়ার ম্যাচ থাকলেই গ্যালারিতে দেখা যায় ইবানাকে। দেশের জাতীয় পতাকার আদলে বিশেষ পোশাক তৈরি করেন। সেই পোশাক পরেই প্রিয় দলকে সমর্থন জানান। ইবানা ফুটবল বিশ্বে পরিচিতি মুখ। ফুটবল ছাড়া কিছু বোঝেন না লাস্যময়ী তরুণী। কাতার বিশ্বকাপ দেখতে গিয়ে সমস্যায় বিরক্ত ইবানা। ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, ‘‘ইতিহাসের জঘন্যতম ফুটবল বিশ্বকাপ হচ্ছে কাতারে।’’ মরক্কোর বিরুদ্ধে লুকা মদ্রিচদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে উপস্থিত ছিলেন ইবানা।- এমনটাই উল্লেখ করেছে আনন্দ বাজার। কিন্তু অতীতে কি ধরনের অর্ধ উলঙ্গ পোষাক পড়ে মাঠে গিয়েছেন ইবানা সে সম্পর্কে কোন তথ্য প্রচার করেনি আনন্দ বাজার পত্রিকাটি।
ইবানা পেশায় মডেল। তিনি প্রাক্তন মিস ক্রোয়েশিয়া। ছোট থেকেই ফুটবল ভক্ত। ২০১৮ সালের রাশিয়া বিশ্বকাপের সময় গ্যালারির উষ্ণতা বৃদ্ধি করেছিলেন নানা রকম আকর্ষণীয় পোশাকে। বিরক্তি প্রকাশ করে তিনি নেটমাধ্যমে লিখেছেন, ‘এটা একটা বিপর্যয়। যাঁরা এবার বিশ্বকাপ দেখতে যেতে পারেননি তাঁদের জন্য আমার খুবই খারাপ লাগছে। তাঁরা ইতিহাসের জঘন্যতম বিশ্বকাপের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারলেন না।’
কেন জঘন্যতম বলছেন কাতার বিশ্বকাপকে? ইবানা বলেছেন, ‘‘২০ দিন বা তারও বেশি অপেক্ষা করতে হচ্ছে হায়া কার্ড পেতে। খেলা দেখার টিকিট থাকলেও হায়া কার্ড পাওয়া যাচ্ছে না। বিশ্বকাপ দেখার জন্য এত রকম কাগজপত্র কখনও দরকার হয়নি। এই সব কারণের জন্যই অনেকে এ বারের সার্কাসে অংশগ্রহণ করতে চাইছেন না।’’
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে লাখ লাখ ফুটবল ভক্তের হায়া কার্ড পেতে সমস্যা হয়নি। তারা সকলেই হায়া কার্ড পেয়ে কাতারে মাঠে বসে খেলাও দেখছে। অথচ কেবল ইবানাকেই কাতার সরকার হায়া কার্ড দেয়নি টানা ২০ দিনেও! তাহলে বুঝতে হবে মুসলিম দেশ কাতার চায় না অর্ধ উলঙ্গ মডেল ইবানা কাতারের মাটিতে পা রাখুক।
সূত্র : আনন্দ বাজার