WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS
WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'
WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''
তনিভীর সািবক, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি:
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) দুই শিক্ষার্থীকে শিবির বলে মারধর করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। মারধরের পরে এক শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগের জিজ্ঞাসাবাদের সময় প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টর উপস্থিত হলেও অনেকটা নির্বাক থাকতে দেখা যায় তাদের।
বুধবার দুপুরে শিবির বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের কাছে দুই শিক্ষার্থীকে মারধর করা হয়। এ নিয়ে মুঠোফোনে কথা বলতে গেলে এক সাংবাদিককে থাপড়িয়ে দাঁত ফেলে দেবেন বলেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর।
জানা যায়, সিলেটে দুই ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে আহত করার প্রতিবাদে বুধবার ক্যাম্পাসে শিবির বিরোধী বিক্ষোভ করে শাখা ছাত্রলীগ। বিক্ষোভ শেষে গণিত ৯ম ব্যাচের শিক্ষার্থী আব্দুর রহমানকে বাস থেকে নামিয়ে বিশ্বব্যিালয়ের ফটকের কাছে নিয়ে আসে ছাত্রলীগ কর্মীরা। পরে তাকে বেধড়ক পিটাতে থাকে ছাত্রলীগ কর্মী বিদুৎ (পদার্থ), সাদ (নৃবিজ্ঞান) , এআইএস বিভাগের দ্বীন ইসলাম লিখন, শাহাদাৎ হোসেন সৌরভ, মাসুদসহ আরো অনেকে। এ সময় পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি ইলিয়াস হোসেনসহ বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী।
মারধরের ঘটনার পরে ঐ শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগের জিজ্ঞাসাবাদের সময় ঘটনাস্থলে আসে প্রক্টর মোঃ কাজী কামাল ও সহকারী প্রক্টর খলিলুর রহমান। এ সময় তিনি অনেকটাই নির্বাক থাকেন। জিজ্ঞাসাবদের এক পর্যায়ে ঐ শিক্ষার্থীকে প্রক্টরের উপস্থিতিতেই আবারও মারধর করে ছাত্রলীগ। পরে আহত আব্দুর রহমানকে সিএনজিতে করে পাঠিয়ে দেয় প্রক্টর।
এ ঘটনার ঠিক পরপরই ইংরেজী বিভাগের ৭ম ব্যাচের শিক্ষার্থী মনিরুল ইসলামকে সামাজিক বন বিভাগে শিবির বলে মারধর করে ছাত্রলীগ কর্মীরা। তবে যাদের মারা হয়েছে তারা কেউই ছাত্র শিবিরের সাথে সম্পৃক্ত নয় বলে সাংবাদিকদের জানান ভুক্তভোগীরা।
কেন তাদের মারা হল এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইলিয়াস হোসেন সবুজ বলেন, ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা শিবির নামধারী হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে নাশকতা করবে তাদের বিষয়ে ছাত্রলীগ কঠোর অবস্থান নিবে।’
এ বিষয়ে প্রক্টরের সাথে কথা বললে তিনি সকালের খবরের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক ও সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদককে ‘থাপড়িয়ে’ দাঁত ফেলে দেওয়ার হুমকি দেন। তিনি ঐ সাংবাদিককে ‘আমার বক্তব্যের বাহিরে নিউজ লিখবা না’ বলেও ধমক দেন।