WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS
WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'
WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''
আন্তর্জাতিকে ডেস্ক
ম্যানুয়েল ন্যুয়ের এবং সুইচি গোন্ডা। জার্মানি এবং জাপানের গোলরক্ষক। দু’জনকেই দেখা গেল একই গোল পোস্টের নীচে। কাতার বিশ্বকাপে দেখা গেল এমনই অদ্ভুত দৃশ্য। নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা তখন শেষ। চতুর্থ রেফারির দেওয়া ৯ মিনিটের অতিরিক্ত সময়ের খেলা চলছে। ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে জাপান।
খেলা শেষ হতে বাকি মিনিট দুয়েক। নিজের গোল ছেড়ে জাপানের অর্ধে উঠে গেলেন জার্মান অধিনায়ক। যদি কোনও ভাবে সমতা ফেরানো যায়। এগিয়ে থাকা জাপানের সব ফুটবলারই তখন নিজেদের অর্ধে। গোলের সামনে পায়ের জঙ্গল তৈরি করেছেন তাঁরা। লক্ষ্য একটাই, যে কোনও মূল্যে দূর্গ রক্ষা করা।
দু’দলই তখন মরিয়া। জাপান চাইছে ব্যবধান বজায় রাখতে। আর জার্মানি চাইছে সমতা ফেরাতে। সময় যত এগোচ্ছে, তত চাপ বাড়ছে জার্মানদের উপর। কারণ, সমতা ফেরাতে পারলেই একমাত্র লাভ। হারের মুখে দাঁড়িয়ে থাকা ন্যুয়ের তখন আর ব্যবধান বেড়ে যাওয়ার ভয় ভুলেছেন। দলের মান রক্ষা করতে জার্মান অধিনায়ক পৌঁছে গেলেন একদম জাপানের পোস্টের সামনে। গোল বাঁচাতে নয়। গোল করতে। বদলে ফেললেন নিজের ভূমিকা। এক দম শেষ মিনিটে কর্ণার পেল জার্মানি। বল উড়ে এল জাপানের বক্সে। হেড করার জন্য মরিয়া লাফ দিলেন ন্যুয়ের। বলে মাথা ছোঁয়াতে পারলেন না। উঁচু বলের নাগাল পেলেন না জাপানের গোলরক্ষক গোন্ডাও।
শেষ মুহূর্তে বলের দিকে নজর রাখা গোন্ডা তখন দ্বিতীয় পোস্ট ছেড়েও খানিকটা বেরিয়ে এসেছেন। অরক্ষিত জাপানের গোল। সেখানে একা ন্যুয়ের। তাঁর অর্ধেক শরীর গোল লাইন পেরিয়ে গিয়েছে। শেষ সুযোগ হাতছাড়া হওয়ার হতাশা মুখে স্পষ্ট।
সূত্র : ফিফা