দুর্লভ কিছু আলোকচিত্র

প্রকাশঃ ডিসেম্বর ১৮, ২০১৫ সময়ঃ ৪:৩১ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ৯:০৪ পূর্বাহ্ণ

প্রতিক্ষণ ডেস্ক

একটা ছবি হাজারটা কথা বলে। ছবি যেন শুধু ছবি নয় অথবা বলা যায়, তুমি কি কেবলই ছবি; এমন অনেক গান ও কবিতায় ছবির মধ্যে লুকিয়ে থাকা কাহিনী খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিছু ছবি মানুষের ইতিহাস বদলায় আবার কিছু ছবি ইতিহাস প্রকাশ করে, কিছু ছবি মানুষকে স্বপ্ন দেখায়, আর কিছু ছবি মানুষকে করে বাকরুদ্ধ। আবার এই ছবিই কালের সাক্ষী হয়ে রয়ে যায় পুরাকালের স্মতি হয়ে। তাহলে আজ দেখুন এমনই কয়েকটি কালজয়ী ছবি।

শিশু

৯ই ফেব্রুয়ারী, ২০০৮ সালে জার্মানীর একটি ভবনের নিচতলায় আগুন লাগলে উপরের তলাগুলোর লোকজন আটকে পড়ে। কোনও এক দম্পতি বাধ্য হয়ে ৯মাস বয়সী শিশুকে পাঁচতলার জানালা দিয়ে উদ্ধারকারীদের উদ্দেশ্যে নিচে ছুঁড়ে মারেন। নিচে থাকা রক্ষীবাহিনীর লোকেরা শিশুটিকে ধরে ফেলে। সে সময় ঐ অগ্নিকান্ডে ৯ জন মানুষ মারা যায় । আলোকচিত্রী: রেনে ওয়েরস

আমেরিকা
২০০৭ সালের ২৭ মে ওয়াশিংটনের (আমেরিকা) ইউএস আর্মি-র সার্জেন্ট জেমস জন রিগ্যান ফেব্রুয়ারী মাসে ইরাকে বিস্ফোরণে নিহত হন। তার সমাধির পাশে বাগদত্তা ম্যারি ম্যাকহিউ শোকে কাতর হয়ে পড়েন।
আলোকচিত্রী: জন মুর

ছবি
জার্মানীর একটি কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মানুষদের বন্দী করে তাদের উপর নির্যাতন চালানো হতো । যুদ্ধ শেষ হবার পর সেসব বন্দীদের সুটকেসে পাওয়া ছবিগুলোই সাজানো আছে দেয়ালে। ধারণা করা হয়, ছবিগুলোর সবাইকে হত্যা করা হয়েছে।
আলোকচিত্রী: টিমো মারকোয়েডিং

বন
২০০৬ সালের ৬ই অগাস্ট আমেরিকার মন্টানায় সমগ্র বন ঢাকা পড়েছে ভয়াবহ আগুনে। সেসময় বনের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা সরু স্রোতধারায় বাঁচার জন্য আশ্রয় নিয়েছে কিছু বন্যপ্রাণী।
আলোকচিত্রী: জন ম্যাককগেন

শিশু
২০০৫ সালের ২১শে জুলাই ইরাকে জালিল সাহলান নামের একজন সিকিউরিটি গার্ড অজ্ঞাত বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত হন। তার মেয়ে বাবার মৃত দেহের পাশে বসে কান্না করছে। ঐ কান্না গোটা পৃথিবীর মানুষের মনকে স্পর্শ করে।
আলোকচিত্রী: হাজি মিজবান

মহাশুন্য
মহাশূন্য থেকে তোলা পৃথিবীর ছবিতে দেখা যাচ্ছে, দিন ও রাতের মিলনরেখা। ছবিটির আলোকচিত্রীর নাম জানা যায়নি।

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য



আর্কাইভ

December 2025
SSMTWTF
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031 
20G