WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS
WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'
WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''
ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আগেই চরম অব্যাবস্থাপনা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ভারতীয় কর্মীরা। বাদ যায়নি ভারতীয় মিডিয়া গুলো।
আনন্দ বাজারের রিপোর্টে এসেছে, খাবার, পানি ছাড়াই স্টেডিয়ামের বাইরে প্রখর রোদে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৬ ঘণ্টা। প্রায় ২০০ জন ভারতীয় কর্মী এবং ফিলিপিন্সের ৩০ জন কর্মী ছিলেন। আয়োজকদের এমন আচরণে তাঁরা ক্ষুব্ধ। ভারতীয় মিডিয়াতে প্রচন্ড ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
তবে এ ক্ষোভ কাদের উপর সেটা পরিস্কার না। কারণ আয়োজক কাতার হলেও নিয়ন্ত্রক তো ফিফা। স্টেডিয়ামের ভেতরে কোন কোম্পানী চুক্তিবদ্ধ হয়েছে সেটা তো ঠিক করেছে ফিফাই। খাবার বা পানি কর্মীদের সবেরাহ করার দায়িত্ব কোম্পানী, আর ফিফার দায়িত্ব তদারকি করা। আয়োকের ঘাড়ে দোষ-টা আসলে সহজেই দেয়া যায়!
এক ইংরেজ সংবাদমাধ্যমের খবর থেকে উদ্বৃতি দিয়ে আনন্দ বাজার লিখেছে, ‘কাতার স্টার সার্ভিসেস’ নামে একটি সংস্থার ক্যাশিয়ার হিসাবে এক মাসের চুক্তিতে কাজ করবেন ওই কর্মীরা। যে ভাবে তাঁদের সঙ্গে আচরণ করা হয়েছে এবং যে পরিস্থিতির মধ্যে তাঁদের কাজ করতে হচ্ছে, তাতে ইতিমধ্যেই ক্ষিপ্ত তাঁরা। ২০৫ জন পুরুষ এবং সাত জন মহিলা কর্মীকে রবিবার সকালে তাঁদের বাসস্থান থেকে গাড়িতে তুলে নেওয়া হয়। সকাল ১০টার মধ্যে স্টেডিয়ামের বাইরে পৌঁছে যান তাঁরা। তার পরে বিকেল ৪টে পর্যন্ত স্টেডিয়ামে ঢুকতে দেওয়া হয়নি তাঁদের। বাইরে চড়া রোদের মধ্যে অপেক্ষা করতে হয়। খাবার বা জল কিছুই দেওয়া হয়নি। তাঁদের পর্যবেক্ষকের সঙ্গেও কোনও যোগাযোগ করতে দেওয়া হয়নি। খালি অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
যে সংস্থায় তাঁরা কাজ করছেন, তারা থাকার জায়গা ছাড়াও বিনামূল্যে এক বেলার খাবার দিচ্ছে। এ ছাড়া রোজ কাজ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। এক কর্মী বলেছেন, “আমরা হিসাবরক্ষক। আর আমাদেরই স্টেডিয়ামের ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। আমাদের কাজ করার জায়গা তৈরি ছিল না। সকাল ১০টা থেকে আমরা অপেক্ষা করছি। ৪টের আগে ভিতরে যেতে পারিনি।” ফিলিপিন্সের কর্মীদের কাজ ছিল স্টেডিয়ামের ভিতরে বিভিন্ন দ্রব্য বিক্রি করা। তাঁরাও তিন ঘণ্টা কোনও খাবার এবং জল ছাড়াই অপেক্ষা করেছেন।
সূত্র : আনন্দ বাজার