WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS
WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'
WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''
প্রশান্ত কুমার মজুমদার:
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ইনফ্লামেটরি বাওয়েল ডিজিজ (আইবিডি) বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিশ্ব আইবিডি দিবস পালিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা থেকে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খানের নেতৃত্বে একটি র্যালি বের হয়। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয় “ইউনাইটেড উই স্ট্যান্ড”।
র্যালিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ শহীদুল্লাহ সিকদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আলী আসগর মোড়ল, ডেন্টাল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ডা. মো. গাজী শামীম হাসান, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল হান্নান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান দুলাল, গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. প্রজেশ কুমার রায়, অধ্যাপক ডা. এ এস এম এ রায়হান, অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুর রহিম মিয়া, অধ্যাপক ডা. মোঃ হাসান মাসুদ, সহযোগী অধ্যাপক ডা. চঞ্চল কুমার ঘোষ, সহযোগী অধ্যাপক ডা. মোঃ রাজিবুল আলমসহ ঐ বিভাগের শিক্ষক, চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ অংশ নেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. চঞ্চল কুমার ঘোষ জানান, ইনফ্লামেটরি বাওয়েল ডিজিজ। একে আইবিডিও বলা হয়ে থাকে। এটি একটি ক্রনিক রোগ বটে, অন্ত্রের কিছু অংশে প্রদাহ ঘটে এ রোগে, ক্রনিক হয়ে যায় পরে। অন্ত্রের দেয়ালগুলো ফুলে যায়, প্রদাহ হয়, ক্ষত সৃষ্টি হয়, পরিপাকে বড় সমস্যা হয়, পাচকনলের স্থানভেদে উপসর্গ হয় নানা রকমের।
এই রোগ সারা জীবনের রোগ অর্থাৎ এখন পর্যন্ত যত ঔষধ আবিস্কার হয়েছে তার মাধ্যমে নিরাময়যোগ্য নয়। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সমস্যা বা জটিলতা দেখা দেবার সম্ভবনা থাকে। এই রোগে ব্যবহৃত প্রতিটি ওষুধের কম বেশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। সব সময় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম রেখে বা দূরে রেখে রোগকে পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করা হয়। তবে রোগের তীব্র অবস্থা দমনের জন্য প্রাথমিক ঔষুধ প্রয়োগের সময় কিছু কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মেনে নিতে হয়, তা না হলে রোগ সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রনেণ আনা যায় না।
ক্রস ডিজিস ও আলসারেটিভ কোলাইটিস রোগ নিয়ে শুধু একই ঔষুধ সব সময় খেয়ে ভালো থাকার নিশ্চয়তাই নেই। তাই নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পরীক্ষার মাধ্যমে রোগের প্রকৃত অবস্থা নিরূপণ করে সময় সময় ঔষুধের প্রকার ও মাত্রা নির্ধারণ করতে হয়। এতে চিকিৎসার ব্যয় বেড়ে যায় সত্য, তবে সুস্থ থাকতে হলে এর বিকল্প নেই।
আর একটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এ রোগে পরিপাকতন্ত্র এবং এর বাইরে বিভিন্ন আকস্মিক জটিলতা হতে পারে এবং তার জন্য জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে। যেমন অন্ত্রের সংকোচন বা ছিদ্রজনিত জটিলতার জন্য জরুরি অপারেশন প্রয়োজন হতে পারে। আবার অন্ত্রের বাইরে চোখের প্রদাহের জন্য জরুরি চোখের চিকিৎসা এবং শরীরের বিভিন্ন গিটে প্রদাহের জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
প্রতিক্ষণ/এডি/সাই