WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS
WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'
WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''
‘বাবা বাবা আমাদের ময়না পাখিটা না…’ এই সংলাপটি দিয়ে বাংলাদেশের টিভি দর্শকের নজর কেরেছিলেন শিল্পী জুটি দোয়েল ও সুব্রতর মেয়ে দীঘি। তাকে বলা যায় বাংলাদেশের তুমুল জনপ্রিয় শিশুশিল্পী। বিজ্ঞাপন ও চলচ্চিত্রে একাধারে শিশুশিল্পী হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। মায়ের মৃত্যুর পর মিডিয়া থেকে দূরেই সরে গিয়েছেন তিনি।
মন দিয়েছেন নিজের পড়ালেখায়। মায়ের স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে যাচ্ছেন। যদিও এরমধ্যে বেশ কয়েকবার তার চলচ্চিত্রে ফেরার গুঞ্জনও শোনা গেছে।এছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট নানান অনুষ্ঠানে অংশ নিতে দেখা যাচ্ছে এক সময়কার এ ক্ষুদে তারকাকে।
বর্তমানে স্ট্যামফোর্ড স্কুলে ক্লাস নাইনে পড়ছে দীঘি। ২০১২ সালে ‘দ্য স্পিড’ ছবিটিই ছিল দীঘির সর্বশেষ অভিনীত ছবি।
জানা যায়, ২০২০ সালে এসএসসি পাশের পরই কেবল তিনি অভিনয়ে ফিরবেন। আর সেই ফেরা হবে তার পরিপূর্ণ নায়িকা হয়ে। পড়াশোনার ব্যস্ততা ও শিশুশিল্পীর ইমেজ কাটানোর জন্য নির্দিষ্ট সময়ের আগে তিনি কোনোভাবেই পর্দায় আসছেন না। এরমধ্যে অনেকগুলো ছবি, বিজ্ঞাপনচিত্র ও নাটকের অফার ফিরিয়ে দিয়েছেন দীঘি।
দীঘির পুরো নাম প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। তিনি একজন ক্ষুদে অভিনেত্রী। একটা সময় এই ক্ষুদে অভিনেত্রী মাসের ৩০ দিনই ব্যস্ত থাকতেন শুটিংয়ের কাজে।
লাইট, ক্যামেরা, শুটিং স্পট, সিনেমার সংলাপ, পাণ্ডুলিপি, মেকআপ এই ছিল তার জীবনের অংশ। আর এমনটা হবেই বা না কেন? বাবা সুব্রত আর মা দোয়েল দুজনই ছিলেন চলচ্চিত্রের মানুষ। ফলে রূপালি পর্দার আবহেই বেড়ে উঠেছেন তিনি। কিন্তু নিজেই অভিনেত্রী হয়ে উঠবেন এমনটি ভাবেননি কখনও।
পাঁচ থেকে ছয় বছরের মধ্যে ৩৬টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। অধিকাংশ ছবিই ব্যবসা সফল। এর মধ্যে ৩৪টি ছবি মুক্তি পেয়েছে। ২০০৬ সালে ‘কাবুলিওয়ালা’, ২০১০-এ ‘চাচ্চু আমার চাচ্চু’ এবং ২০১২ সালে ‘এক টাকার বউ’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পেয়েছেন দীঘি।
বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কোনো শিশুশিল্পী এতবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাননি। আর এত বেশি জনপ্রিয়তাও পাননি। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি সমানতালে সে সময় বিজ্ঞাপনচিত্রের মডেল হিসেবেও পর্দায় তার উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
প্রতিক্ষণ/এডি/রন