WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

মেসির ২৮তম জন্মদিনে সুখ-দুঃখের ২৮টি মুহূর্ত! মেসির ২৮তম জন্মদিনে সুখ-দুঃখের ২৮টি মুহূর্ত!

মেসির ২৮তম জন্মদিনে সুখ-দুঃখের ২৮টি মুহূর্ত!

প্রথম প্রকাশঃ জুন ২৫, ২০১৫ সময়ঃ ৯:৪৩ পূর্বাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ৯:৫২ পূর্বাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদক:

JVP8iaAZBUo2বুধবার পালিত হলো ফুটবল বিশ্বের অন্যতম সেরা নায়ক আর্জেন্টিনা ও বার্সেলোনার তারকা লিওনেল মেসির ২৮তম জন্মদিন। ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন আর্জেন্টিনার রোজারিওতে জন্ম গ্রহণ করেন তিনি। যে শহরে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন চে গুয়েভারা। বার্সেলোনার হয়ে ৪৮২ ম্যাচে ৪১২ গোল করেছেন মেসি। আর জাতীয় দলের জার্সি গায়ে ১০০ ম্যাচে তার গোল সংখ্যা ৪৬।

বার্সা সুপারস্টার তার গোল, মেডেল ও ম্যাজিক দিয়ে বারবার সোনার অক্ষরে ফুটবলের রেকর্ড পাতায় নিজের নাম লিখেছেন। সম্পূর্ণ নয়, তবে মাইলস্টোন ছোঁয়া মেসির সুখ এবং দুঃখের ছোট তালিকা। এই ২৮ বছরে তার ২৮টি সুখ-দুঃখের মুহূর্তের দিকে ফিরে তাকাবো আমরা।

TBMwtOS4JQDz১. মাত্র ১৩ বছর বয়সে বার্সেলোনায় পা রাখেন মেসি।
২. ২০০৩ সালে পর্তুগীজ ক্লাব পোর্তো বিপক্ষে বার্সার হয়ে অভিষেক হয় তার।
৩. ২০০৫ সালে আলবাসেটের বিপক্ষে সিনিয়র দলের হয়ে প্রথম গোল।
৪. ২০০৫ সালে ‘গোল্ডেন বয়’ পুরস্কার পান।
৫. আর্জেন্টিনা জাতীয় দলে অভিষেক ২০০৫ সালে।
৬. ২২ ফেব্রুয়ারি স্টামফোর্ড ব্রিজে প্রথম আকর্ষণ দেখান মেসি।
৭. ২০০৬ জার্মানি বিশ্বকাপ, কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় নেয় আর্জেন্টিনা।
৮. ১১ মার্চ, ২০০৭ এদিন ‘এল ক্লাসিকোতে প্রথম হ্যাটট্রিক করেন মেসি।
৯. লা লিগায় গেটাফের বিপক্ষে ম্যারাডোনা স্টাইলে গোল।
১০. আর্জেন্টিনার হয়ে বেইজিং অলিম্পিকে সোনা জয়।
১১. বার্নব্যুতে রিয়ালের বিপক্ষে ৬-২ গোলের ব্যবধানে জয়।
১২. রোমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা জয়।(মেসির প্রথম চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়)।
১৩. ২০০৯ সালে প্রথম ‘ব্যালন ডি অর’ জয়।
১৪. ২০১০ সালে এক সপ্তাহে ১০ গোল করা।
140721120124-lionel-messi-0721-story-top১৫. চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের বিপক্ষ ম্যাচে চার গোল।
১৬. টমাস ইউফালুসির কড়া ট্যাকল(বড় ইনজুরিতে পড়েছিলেন মেসি)।
১৭. ২০১০ সালে দ্বিতীয় ‘ব্যালন ডি অর’ জয়।
১৮. লন্ডনে ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ট্রফি জয়।
১৯. ২০১১ সালে রিয়ালকে হারিয়ে স্প্যানিশ সুপারকাপ জয়।
২০. ২০১১ সালে ক্লাব বিশ্বকাপ জয়।
২১. ২০১১ সালে তৃতীয় ‘ব্যালন ডি অর’ জেতা।
২২. সাবেক গুরু পেপ গার্দিওলার কাছ থেকে প্রশংসা লাভ।
২৩. ২০১২ সালের ওয়াল্ড স্পোর্টস হ্যারিটেজে তালিকা নাম ওঠা।
২৪. ২০১২ সালে চতুর্থ ‘ব্যালন ডি অর’ জয়।
২৫. ব্রাজিল বিশ্বকাপ(ফাইনালে জার্মানির কাছে হেরে স্বপ্ন ভঙ্গ)
২৬. একজন আর্জেন্টাইন হিসাবে সবচেয়ে বেশি শিরোপজয়ী(২৬টি ট্রফি জিতেছেন মেসি)।
২৭. বার্সেলোনার ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি গোলের মালিক।
২৮. সর্বশেষ বার্লিনে জুভেন্টাসকে হারিয়ে চতুর্থ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা জয়।

তথ্যসূত্র-দেখুন।
প্রতিক্ষণ/এডি/জহির

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য

সর্বাধিক পঠিত

20G