WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS
WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'
WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''
মিনহাজ তুহিন, চবি প্রতিনিধি :
দীর্ঘ ২৭ দিন (৮ জুন-৪ জুলাই) বন্ধ থাকার পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) আবাসিক হলসমূহ খুলছে কাল।একই সাথে আগের সময়সূচী অনুযায়ী চলাচল করবে শাটল ও ডেমু ট্রেন।
বিশ্ববিদ্যালয়সূত্রে জানা যায়, হলসমূহে সংস্কার কার্যক্রম পরিচালনা করা ও নতুন করে হলে আসন বরাদ্দপ্রাপ্ত
শিক্ষার্থীদের আসন নিশ্চিত করার জন্য আবাসিক হলসমূহ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন।যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে এবারই প্রথম।
অন্যান্যবার হল বন্ধ থাকলেও শিক্ষার্থীদের হলে থাকার অনুমতি ছিল।তবে,এবারই শিক্ষার্থীদের মালামাল অন্যত্র সরিয়ে রুম খালি করার নির্দেশ দেয়,এবং পরবর্তীতে প্রশাসন হলসমূহের প্রতিটি কক্ষ সিলগালা করে।
এদিকে হলসমূহে অবৈধ শিক্ষার্থীদের উঠা ঠেকাতে বেশ তৎপর প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয়সূত্রে আরো জানা যায়, নতুন করে যারা আসন বরাদ্দ পেয়েছে, তাদের হল বরাদ্দের টাকা জমার রসিদ দেখে হলে ঢুকতে দেয়া হবে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় খোলার
দিন থেকে ক্যাম্পাসে ও প্রতিটা আবাসিক হলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকবে। যদি কোনো অবৈধ শিক্ষার্থী অবস্থান করতে দেখা যায় তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর লিটন মিত্র প্রতিক্ষণ ডট কমকে বলেন,হলে যারা সিট বরাদ্দ পেয়েছে বা অ্যালটমেন্ট পেয়েছে অথবা হলে থাকার সাময়িক অনুমতি পেয়েছে শুধুমাত্র তারাই হলে উঠতে পারবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান,আবাসিক শিক্ষার্থীর কাছে কেউ যদি রাত্র যাপন করে, তবে সে গেস্ট হিসেবে অবস্থান করতে পারবে।যদি দীর্ঘস্থায়ী কেউ অবৈধভাবে থাকার চেষ্টা করে তবে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের জন্য ৮টি ও ছাত্রীদের জন্য ৪টি হল রয়েছে।গত ১৫ থেকে ২৫ মে পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক এই ১২টি হলে আসন পেতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের স্ব-স্ব হলে আবেদন করার সময় দিয়েছিল প্রশাসন। তিনদিন সময় দিয়ে আবেদন করা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সাক্ষাৎকারও নেওয়া হয়। পরে একই মাসের শেষের
দিকে মেধাক্রম অনুসারে আসন পাওয়া শিক্ষার্থীদের তালিকা দেওয়া হয়। একদিন সময় দিয়ে আসন পাওয়া শিক্ষার্থীদের নিজ হলে ভর্তি নিশ্চতকরণ করে প্রশাসন।