WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

সব ধরণের ক্রিকেট থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ সাকিব সব ধরণের ক্রিকেট থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ সাকিব

সব ধরণের ক্রিকেট থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ সাকিব

প্রথম প্রকাশঃ অক্টোবর ২৯, ২০১৯ সময়ঃ ৯:৪২ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ৪:৫০ অপরাহ্ণ

সব ধরনের ক্রিকেট কর্মকাণ্ড থেকে আগামী এক বছর নিষিদ্ধ হলেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। যদিও ২ বছরের জন্য তাকে নিষিদ্ধ করেছিল আইসিসি।তবে, দোষ স্বীকার করায় ১ বছরের শাস্তি বাতিল করেছে আইসিসি। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আইসিসির পক্ষ থেকেই এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়ে সেটাকে প্রত্যাখ্যান করলেও আইসিসি কিংবা বিসিবিকে না জানানোর কারণেই এই শাস্তি আরোপ করা হলো ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থাটির পক্ষ থেকে।

দুই বছর আগে একটি আন্তর্জাতিক ম্যাচের আগে একজন জুয়াড়ির কাছ থেকে ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। যদিও প্রস্তাবটি তিনি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন এবং বিষয়টিকে তিনি খুব বেশি গুরুত্ব দেননি বলে আইসিসি কিংবা বিসিবির কাউকে জানাননি। এটাই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে সাকিব আল হাসানের জন্য।

আইসিসির নিয়ম হচ্ছে, এ ধরনের অপরাধের শাস্তি হিসেবে ৬ মাস থেকে ৫ বছরের নিষেধাজ্ঞা। তবে সাকিব নিজের দোষ স্বীকার করায় শাস্তি কমিয়ে ২ বছর করা হয়েছে।

একই সঙ্গে তদন্ত কাজে সহযোগিতা করার কারণে শাস্তি বাতিল করা হয়েছে আরও এক বছরের। অর্থ্যাৎ, ১ বছর শাস্তি ভোগ করবেন তিনি। যা কার্যকর হবে আজ থেকেই। আগামী বছর (২০২০ সাল) ২৯ অক্টোবর তিনি নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পাবেন।

আন্তর্জাতিক একজন জুয়াড়ির কাছ থেকেই প্রস্তাব পেয়েছিলেন সাকিব। জুয়াড়ির প্রস্তাবের বিষয়টি আইসিসি পরে জানতে পারে। আন্তর্জাতিক জুয়াড়িদের কল রেকর্ড ট্র্যাকিং করে এ ব্যাপারে সব তথ্য উদ্ধার করে তারা। জানা গেছে, সংশ্লিষ্ট ঐ জুয়াড়ি আইসিসির কালো তালিকার একজন।

আইসিসি তাদের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, তিনটি অভিযোগ আনা হয়েছে সাকিবের বিরুদ্ধে। তিন ম্যাচে সাকিবের কাছে ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে আইসিসি এবং সে সব বিষয়ে তারা প্রমাণও সংগ্রহ করেছে।

আকসুর ধারা ২.৪.৪ আর্টিকেলের মধ্যেই তিনটি অপরাধ করেছিলেন সাকিব।

১. ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে শ্রীলঙ্কা, জিম্বাবুয়েকে নিয়ে বাংলাদেশের যে ত্রিদেশীয় সিরিজ হয়েছিল কিংবা ২০১৮ আইপিএলে প্রথম ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পান সাকিব। কিন্তু এ বিষয়ে তিনি আইসিসির অ্যান্টি করাপশন ইউনিটকে কোনো কিছুই জানাননি।

২. ২০১৮ সালের জানুয়ারীতে ত্রিদেশীয় সিরিজের সময়ই আরো একটি ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েছিলেন। কিন্তু সে বিষয়েও তিনি আইসিসিকে অবহিত করেননি।

৩. ২০১৮ সালের ২৬ এপ্রিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ এবং কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের মধ্যকার ম্যাচেও ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েছিলেন সাকিব। কিন্তু সে বিষয়েও তিনি আইসিসি কিংবা সংশ্লিষ্ট দুর্নীতি দমন সংস্থাকে কিছুই জানাননি।

সাকিবের বিরুদ্ধে আনীত এসব অভিযোগ মেনে নিয়েছেন সাকিব আল হাসান। এমনকি তার বিরুদ্ধে ঘোষণা করা শাস্তিও মেনে নিয়েছেন তিনি। তবে, যে এক বছরের শাস্তি বাতিল করা হলো, সেটা কার্যকর হবে তখন, যদি তিনি আগামী এক বছর সময়ের মধ্যে আইসিসির কোড অব কন্ডাক্ট মোতাবেক আর কোনো অপরাধের সঙ্গে জড়িত না হন।

প্রতিক্ষণ/এডি/শাআ

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য

সর্বাধিক পঠিত

20G