WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS
WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'
WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''
আপনি কি অল্পতেই রেগে যান? তাহলে আপনাকেই বলছি, মেজাজের ওপর কম নিয়ন্ত্রণ থাকলে এমনটি হয়ে থাকে আমাদের। তবে চেষ্টা করলে মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
শারীরিক এবং মানসিক কারণ ছাড়াও নানা কারণে মেজাজ খিটখিটে হতে পারেঃ
শারীরিক কারণ : অনিদ্রা, রক্তে কম শর্করা, কানে সংক্রমণ, দাঁত ব্যথা, ডায়াবেটিস, শ্বাসযন্ত্রের রোগ, ফ্লু, মেনোপোজ, পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম, হাইপারথাইরয়েডিজম ইত্যাদি।
মানসিক কারণ : অতিরিক্ত মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, হতাশা, উদ্বেগ, অটিজম, বাইপোলার ডিসঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া ইত্যাদি অন্যতম। এই সমস্যাগুলো তরুণ বয়সে বেশি দেখা যায়।
অন্যান্য : আরো সম্ভাব্য কিছু কারণের মধ্যে—মাদকের ব্যবহার, মদ্যপান, নিকোটিন প্রত্যাহার, ক্যাফেইন প্রত্যাহার ইত্যাদি অন্যতম।
অবসাদ কমানো এবং মেজাজ ঠিক রাখার ওষুধ প্রয়োগ করে অনেক ক্ষেত্রে খিটখিটে মেজাজসম্পন্ন মানুষের চিকিৎসা করা হয়। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে; এতে জটিলতাও এড়ানো যায়। এ জন্য কিছু করণীয় হলো :
* কোনো কিছুতে বা কারো প্রতি বিরক্ত হলে যতটা সম্ভব শান্ত থাকার চেষ্টা করুন। অশান্ত হলে অঘটন ঘটতে পারে—এই ভেবেই শান্ত থাকুন।
* প্রতিদিন পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন বা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
* উপযুক্ত পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার বিশেষ করে ভিটামিন ‘বি’ জাতীয় খাবার খান।
* নিয়মিত কায়িক শ্রম বা শারীরিক কসরত করুন। হাঁটুন, জগিং করুন, সাঁতার কাটুন, সাইকেল চালান ইত্যাদি।
* ভালো ভালো বই পড়ুন, পছন্দের গান শুনুন, বাগান করুন।
* শ্বাসের ব্যায়াম, মেডিটেশন, যোগব্যায়াম, প্রাণায়াম ইত্যাদি করুন। নাক দিয়ে লম্বা শ্বাস নিন এবং গভীরভাবে মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন।
* দৈনন্দিন কাজগুলো এলোমেলো না রেখে গুছিয়ে সম্পন্ন করুন।
* মাদক নেওয়া বা মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে ত্যাগ করুন।
* দ্রুত স্ট্রেস কমাতে চুইংগামজাতীয় কিছু চিবানোর চেষ্টা করুন।
* বসা অবস্থায় রেগে গেলে শুয়ে পড়ুন, দাঁড়ানো অবস্থায় হলে বসে পড়ুন।
* বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, সুগন্ধি ব্যবহার করা বা অ্যারোমাথেরাপিতে উদ্বেগ হ্রাস হয় এবং ঘুমকে উন্নত করে। এ জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করুন।
* চা, কফি, চকোলেট, এনার্জি ড্রিংক ইত্যাদিতে উদ্দীপক ক্যাফেইন থাকে বিধায় এসব খাওয়া কমিয়ে দিন।
মায়োক্লিনিক অবলম্বনে দাওয়াই ডেস্ক