WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

আইলানের ছবি তুললেন যিনি আইলানের ছবি তুললেন যিনি

আইলানের ছবি তুললেন যিনি

প্রকাশঃ সেপ্টেম্বর ৫, ২০১৫ সময়ঃ ৪:১০ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ৪:১৬ অপরাহ্ণ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ailaneগণমাধ্যমের কল্যাণে শিশু আইলানের নাম এখন অনেকেই জেনে গেছে। সৈকতে ওই সিরীয় শিশুর লাশ পড়ে থাকার ছবি নাড়িয়ে দিয়েছে গোটা বিশ্বকে।

আর এ ঘটনাকে কেন্দ্র করেই শরণার্থী নীতিতে পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত দিয়েছেন ইউরোপীয় দেশের নেতারা। তবে কে ওই ছবিটি তুলেছেন তা হয়তো জানেন না অনেকেই।

নিলুফার দেমির। তুর্কি এই ফটোসাংবাদিকের নাম বিশ্ব মিডিয়ায় খুব একটা পরিচিত নয়। তুরস্কের দোগান নিউজ এজেন্সিতে (ডিএইচএ) কাজ করেন তিনি। দেমির জানান, তিনি ১৫ বছর ধরে এজিয়ান সাগর সংলগ্ন মুগলা প্রদেশ দিয়ে অনুপ্রবেশ ইস্যু নিয়ে কাজ করছেন।

তুরস্কের মুগলা প্রদেশের বদরুম উপকূলের ৪ কিলোমিটার দূরেই গ্রিসের কোস দ্বীপ। এই অঞ্চল দিয়ে বেশ সহজেই নৌপথে গ্রিসে পৌঁছানো যায়। অভিবাসন প্রত্যাশীরা তাই বেশিরভাগ সময় ইউরোপে প্রবেশের জন্য এই পথটিই বেছে নেন।

দেমির জানান, গত বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) যথারীতি ‘ইউরোপীয় শরণার্থী সঙ্কট’র চিত্র ক্যামেরাবন্দী করতে গিয়েছিলেন তিনি। গ্রিস উপকূলে পৌঁছানোর চেষ্টারত পাকিস্তানী শরণার্থীদের একটি দলের ছবি তোলার সময় সৈকতে এক শিশুর নিথর দেহ পড়ে থাকার খবর পান।

এরপর ৩ বছর বয়সী আয়লান কুর্দির ছবি তোলেন তিনি। আয়লানের লাশের ১০০ মিটার দূরেই পড়ে ছিল তার ভাই গালিপের (৫) লাশ। এ সময় ছবি তোলা ছাড়া মৃত ওই শিশুদের খবর জানানোর আর কোনো উপায় ছিল না বলে উল্লেখ করেন দেমির।

দেমির বলেন, ‘লাইফজ্যাকেট ছাড়া পানিতে ডুবে মরা শিশুর লাশ পড়ে থাকতে দেখে মর্মাহত হই। বিষয়টি আমাদের বেশ কষ্ট দেয়।’

তবে কর্মজীবনে এ ধরনের বহু মর্মান্তিক ঘটনার মুখোমুখি হতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেমির। তিনি জানান, ২০০৩ সাল থেকে বদরুম উপকূলে কাজ করছেন। এ দীর্ঘ সময়ে বহু শরণার্থীকে অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করতে ও লাশ হয়ে পড়ে থাকতে দেখেছেন তিনি।

প্রতিক্ষণ/এডি/তাফ

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য



আর্কাইভ

April 2024
S S M T W T F
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930  
20G