WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

এক ম্যাচে দুই সেঞ্চুরি, বিশাল হার খুলনার এক ম্যাচে দুই সেঞ্চুরি, বিশাল হার খুলনার এক ম্যাচে দুই সেঞ্চুরি, বিশাল হার খুলনার এক ম্যাচে দুই সেঞ্চুরি, বিশাল হার খুলনার

এক ম্যাচে দুই সেঞ্চুরি, বিশাল হার খুলনার

প্রথম প্রকাশঃ জানুয়ারি ৯, ২০২৩ সময়ঃ ১০:৩৫ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ১০:৩৫ অপরাহ্ণ

ক্রীড়া প্রতিবেদক

বিপিএলের ৯ম আসরে আজ সন্ধ্যার ম্যাচে দুই ইনিংসে দুই সেঞ্চুরির ঘটনা ঘটল। তবে শেষ হাসিটা কিন্তু হেসেছে চট্টগ্রামই।

৯ম আসরে প্রথম সেঞ্চুরি  করলেন  খুলনা টাইগার্সের পাকিস্তানী ব্যাটার আজম খান। কেবল বিপিএল নয়, সংক্ষিপ্ত ভার্সনে ক্যারিয়ারে আজমের  প্রথম সেঞ্চুরিতে এবারের আসরের ষষ্ঠ ম্যাচে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭৮ রান করেছে খুলনা। ৫৮ বলে ১০৯ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক মঈন খানের ছেলে আজম। ৯টি চার ও ৮টি ছক্কা মারেন ডান-হাতি আজম।   তবে শেষ হাসিটা হাসা হলো না, কারণ ৯ উইকেটে হেরে গেছে খুলনা।

মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্বান্ত নেন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের অধিনায়ক শুভাগত হোম। পাকিস্তানের শারজিল খানকে নিয়ে খুলনা টাইগার্সের ইনিংস শুরু করেন তামিম ইকবাল। ৪ ওভারের মধ্যে ২ উইকেট হারায় খুলনা। শারজিলকে ৫ রানে শুভাগত ও হাবিবুর রহমানকে ৬ রানে আউট করেন পেসার আবু জায়েদ।

শুরুর ধাক্কা সামলে তৃতীয় উইকেটে বড় জুটি গড়েন তামিম ও আজম। জুটির শুরুতে বেশ  সাবধানী ছিলেন তারা। পাওয়ার-প্লেতে ৩৯ রান ও ১০ ওভার শেষে ৬৫ রান পায় খুলনা। ১৪তম ওভারে ৯৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টিতে ১১তম হাফ-সেঞ্চুরি করেন আজম। এজন্য ৩৩ বল খেলেন তিনি। একই  ওভারে খুলনার স্কোর তিন অংক স্পর্শ করে।
১৫তম ওভারের প্রথম বলে শ্রীলংকার স্পিনার বিজয়াকান্ত বিয়াস্কান্তের  বলে উইকেট থেকে সরে কাট করতে গিয়ে বোল্ড হলে ৩৭ বলে ৫টি চার ও ১টি ছক্কায় ৪০ রানে তামিমের ইনিংসের সমাপ্তি ঘটে।  তৃতীয় উইকেটে আজমের সাথে ৬২ বলে ৯২ রান যোগ করেন তামিম।

তামিম ফেরার পর ব্যাট হাতে ঝড় তুলেন আজম। মাঝে অধিনায়ক ইয়াসির ১ ও সাব্বির রহমান ১০ রানে আউট হন।  ইনিংসের ১৯তম ওভার শেষে ৯২ রানে পৌঁছে যান আজম। শেষ ওভারের পঞ্চম বলে ডিপ স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা মেরে টি-টোয়েন্টিতে প্রথম সেঞ্চুরি করেন আজম। ৫৭ বলে এবারের আসরে প্রথম ও সবমিলিয়ে ২৬তম  সেঞ্চুরি  পুর্ন করেন  আজম।

আহমেদ শেহজাদের পর বিপিএলে দ্বিতীয় পাকিস্তানী হিসেবে সেঞ্চুরির তালিকায় নাম তুলেন ২৪ বছর বয়সী আজম।
ইনিংসের শেষ বলেও ছক্কা মারেন আজম। এতে ২০ ওভার শেষে ৫ উইকেটে ১৭৮ রান করে খুলনা। ৫৮ বল খেলে  ৯ বাউন্ডারি ও ৮ ওভার বাউন্ডারিতে  ১৮৮ স্ট্রাইক রেটে ১০৯ রানে অপরাজিত থাকেন আজম। চট্টগ্রামের আবু জায়েদ ২ উইকেট নেন।

জবাব দিতে নেমে চট্টগ্রামের ওপেনিং জুটি জমা করে ১৪১ রান, ওসমান খান ১০ রান আর ৫ ছক্কায় ৫৮ বলে ১০০ করেও অপরাজিত থেকে গেলেন। পাশে থাকা ম্যাক্স ৫০ বলে ৫৮ করে আউট হলেও খানের সাথে শেষ অবদি ক্রিজে থাকলেন আফিফ অপরাজিত ৫। স্কোর ১৯.২- ১৭৯/১।

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য

সর্বাধিক পঠিত

20G