WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ পাহাড়ি বিনোদন কেন্দ্রগুলো পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ পাহাড়ি বিনোদন কেন্দ্রগুলো

পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ পাহাড়ি বিনোদন কেন্দ্রগুলো

প্রকাশঃ জানুয়ারি ২৮, ২০১৫ সময়ঃ ১:৪২ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ১:৫২ অপরাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রতিক্ষণ ডটকম

Abokas-1422257687শেরপুর জেলা সদর থেকে ২৮ কিলোমিটার উত্তরে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সীমান্তঘেঁষা প্রায় ৩৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে রয়েছে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি গারো পাহাড়।

এখানে দেশের পার্বত্য এলাকার মতো সুউচ্চ পর্বত, পাহাড় বা লেক না থাকলেও এখানকার শাল-গজারি ঘেরা উঁচু-নিচু টিলা এবং টিলা বেয়ে সমতলের দিকে ছুটে চলা ছোট ছোট ঝরনা ও ছড়া দিয়ে বয়ে যাওয়া পানির কলকল শব্দ যে কোনো প্রকৃতিপ্রেমীর হৃদয় আন্দোলিত করে ।

পাহাড়ি টিলার উপর এবং সমতলে শত শত বছর ধরে বসবাসকারী উপজাতি নৃ-গোষ্ঠীর নানান সম্প্রদায়ের মানুষের সংস্কৃতি ও জীবন-জীবিকা পাহাড়ের সৌন্দর্যকে আরো বাড়িয়ে তুলেছে ।

১৯৯৫ সালে তৎকালীন শেরপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সীমান্তবর্তী ঝিনাইগাতি উপজেলা সদর থেকে ৮ কিলোমিটার উত্তরে গজনি পাহাড়ের প্রায় ৯০ একর পাহাড়ি টিলায় গজনি অবকাশ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয় । এখানকার আর্কষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে পাহাড়ের চূড়ায় সাইট ভিউ টাওয়ার, সুড়ঙ্গ পথে পাতালপুরী, শিশু পার্ক, মিনি চিড়িয়াখানা, মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভ, মৎসকন্যা, প্রাক ঐতিহাসিক যুগের বিলুপ্ত ডাইনোসর, বাঘ, হাতি, জিরাফ, বানর, কুমির, হরিণসহ বিভিন্ন জীবজন্তুর প্রতিকৃতি উল্লেখযোগ্য ।

এ ছাড়াও ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য রয়েছে রেস্ট হাউস (শুধুমাত্র দিনে ব্যবহারের জন্য) । টলমল জলের নয়নাভিরাম লেক । লেকের জলে ভাসছে অত্যাধুনিক প্যাডেল বোর্ড ও ময়ূরপঙ্ক্ষি নৌকা । শুধু তাই নয়, লেকের জলে ভাসমান রেস্ট হাউসও নির্মাণ করা হয়েছে । পাহাড়ের উপরে স্থাপিত বাংলো থেকে নিচে নেমে আসার জন্য রয়েছে দৃষ্টিনন্দন পদ্ম সিঁড়ি ।

এছাড়াও অবকাশ কেন্দ্রে একটি কৃত্রিম লেক, ঝরনা এবং পাহাড়ে ওঠার জন্য বিশেষভাবে তৈরি মোটর সাইকেল, চার ও ছয় চাকা বিশিষ্ট বাইসাইকেলও তৈরি করা হয়েছে । গত বছর নতুন করে এখানে আধুনিক প্রযুক্তির বিভিন্ন রাইডস ও চিলড্রেনস পার্ক গড়ে তোলা হয় । সর্বশেষ গত ১৬ জানুয়ারি অবকাশ কেন্দ্রের সামান্য দূরে উদ্বোধন করা হয় বনরানী নামে একটি রিসোর্ট।

শেরপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাকীর হোসেন জানান, অবকাশ এর সৌন্দর্য বৃদ্ধির কারণে ইতিমধ্যে জায়গাটি আরো বেশি আকর্ষণীয় হয়েছে। তারপরও দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতির কারণে হয়তো দর্শক সমাগম কম। তবে এ সংকট কেটে গেলে আবারও অবকাশ কেন্দ্রে ভ্রমণবিলাসীদের ভিড় বাড়বে আশা করি ।

 

 

প্রতিক্ষণ/এডি/আকিদুল

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য



আর্কাইভ

April 2024
S S M T W T F
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930  
20G