WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

বিশ্বকাপে অফ সাইডের গল্প বেড়ে গেছে ! বিশ্বকাপে অফ সাইডের গল্প বেড়ে গেছে ! বিশ্বকাপে অফ সাইডের গল্প বেড়ে গেছে ! বিশ্বকাপে অফ সাইডের গল্প বেড়ে গেছে !

বিশ্বকাপে অফ সাইডের গল্প বেড়ে গেছে !

প্রথম প্রকাশঃ নভেম্বর ২৩, ২০২২ সময়ঃ ১২:০০ পূর্বাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

ক্রীড়া ডেস্ক

১৩ মিনিটের মধ্যে তিন বার সৌদি আরবের গোলে বল ঢুকিয়েছিলেন লিয়োনেল মেসিরা। কিন্তু তিন বারই বাতিল হয়ে গিয়েছে সেই গোল। কারণ, অফসাইডের ফাঁদে পা দিয়েছেন স্ট্রাইকাররা। একই ছবি ডেনমার্ক বনাম তিউনিশিয়া ম্যাচে। দু’দলেরই একটি করে গোল বাতিল হয়েছে অফসাইডে। কেন বার বার অফসাইডের ফাঁদে জড়িয়ে পড়ছেন ফুটবলাররা? তাঁদের ভুল? না কি প্রযুক্তি আরও উন্নত হয়েছে?

এ বারের বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচেই ১০টি অফসাইড করেছে আর্জেন্টিনা। চার বছর আগে রাশিয়া বিশ্বকাপে গোটা প্রতিযোগিতায় ৬ বার অফসাইডের জালে জড়িয়েছিলেন মেসিরা। অর্থাৎ, শুধু গোলের ক্ষেত্রে নয়, ম্যাচে সাধারণ অফসাইডও বেশি চোখে পড়ছে। তার একটা বড় কারণ প্রযুক্তির উন্নতি। ফিফা জানিয়েছে, কাতার বিশ্বকাপে রেফারির সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ কম দিতে চান তাঁরা। তার জন্য সব রকম প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। ফুটবলে বসানো থাকছে চিপ। সেখান থেকে প্রতি মুহূর্তে তথ্য চলে যাচ্ছে দায়িত্ব থাকা কর্মীর কাছে। বিশ্বকাপের আগে লাইন্সম্যানদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে যাতে অফসাইডের ক্ষেত্রে আরও বেশি সতর্ক থাকতে পারেন তাঁরা।

এ বারের বিশ্বকাপে কোনও ফুটবলার অফসাইডে থাকলে সঙ্গে সঙ্গে পতাকা তুলছেন না লাইন্সম্যান। তিনি বল নিয়ে কী করছেন সেটা দেখার পরে নিজের সিদ্ধান্ত জানাচ্ছেন। অর্থাৎ, অফসাইডে থাকার পরে কোনও স্ট্রাইকার গোলের দিকে এগিয়ে গেলেও লাইন্সম্যান পতাকা তুলছেন না। সেখান থেকে গোল হচ্ছে কি না দেখছেন। তার পরে সিদ্ধান্ত জানাচ্ছেন। আগে লাইন্সম্যান পতাকা তোলার পরে অনেক গোলমুখী আক্রমণ থমকে যেত। কিন্তু এ বার গোল করার আগে পর্যন্ত স্ট্রাইকার বুঝতে পারছেন না যে তিনি অফসাইডে ছিলেন কি না।

এ ছাড়া রয়েছে ভার (ভিডিয়ো অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি)। সারা ক্ষণ বিভিন্ন ক্যামেরা থেকে তাঁরা নজর রাখছেন খেলায়। অফসাইড হলেই রেফারির কাছে খবর চলে যাচ্ছে। লাইন্সম্যান ভুল করলেও রেয়াত নেই। আর্জেন্টিনার একটি গোল ভার প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে বাতিল করেছেন রেফারি। এই প্রযুক্তির গেরোয় আটকে যাচ্ছেন ফুটবলাররা। তাই হয়তো এত অফসাইড দেখা যাচ্ছে এ বারের বিশ্বকাপে।

২২ মিনিটের মাথায় সৌদি আরবের বিরুদ্ধে আর্জেন্টিনার গোল অফসাইডের কারণে বাতিল হয়। জালে বল জড়ান মেসি। কিন্তু লাইন্সম্যান অফসাইডের পতাকা তোলেন। পাঁচ মিনিট পরে আরও এক বার গোলে বল জড়ায় আর্জেন্টিনা। এ বার গোল করেন লাউতারো মার্তিনেজ। প্রথমে গোল দিয়ে দেন রেফারি। কিন্তু পরে ভার প্রযুক্তির সাহায্যে দেখা যায় অফসাইডে ছিলেন মার্তিনেজ। তাই গোল বাতিল হয়। ৩৪ মিনিটের মাথায় মেসির পাস থেকে আবার গোল করেন মার্তিনেজ। কিন্তু সেটিও অফসাইডের কারণে বাতিল করেন রেফারি।

পরের ম্যাচে ২৪ মিনিটের মাথায় ডেনমার্কের জালে বল জড়ান তিউনিশিয়ার জাবেলি। কিন্তু তাঁর গোল অফসাইডে বাতিল হয়। দ্বিতীয়ার্ধে ৫৬ মিনিটের মাথায় ডেনমার্কের হয়ে গোল করেন ওলসেন। কিন্তু সেটিও বাতিল হয় অফসাইডে।

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য

সর্বাধিক পঠিত

20G