WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

জুমার নামাজের ফজিলত জুমার নামাজের ফজিলত

জুমার নামাজের ফজিলত

প্রকাশঃ অক্টোবর ৩০, ২০১৫ সময়ঃ ৮:৫৪ পূর্বাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ১:২২ অপরাহ্ণ

প্রতিক্ষণ ডেস্ক

seikh_zayed_mosque‘একতাই শক্তি, একতাই বল, আল-ইত্তিহাদু কুওয়া’ এ রকম অসংখ্য বাণীবচন রয়েছে। ইসলাম একতাকে পছন্দ করে। বিচ্ছিন্নতা ও ইখতেলাফকে ঘৃণা ও অপছন্দ করে। তাই ইসলাম মুসলমানদের জুমআর দিন একতার প্রতি আহবান করে।  পারস্পরিক সম্প্রীতির প্রতি আহবান করে। এ কারণেই জুমআর দিন মুসলমানদের সাপ্তাহিক ঈদের দিন।

তারা সেদিন আল্লাহর স্মরণ ও গুণকীর্তনে সচেষ্ট হয় এবং দুনিয়াবী কাজ-কর্ম ও ব্যস্ততা পরিত্যাগ করে আল্লাহ প্রদত্ত অপরিহার্য বিধান ফরজ নামাজ আদায় করার জন্য এবং দিলকে ইসলামের আলোয় আলোকিত করার জন্য আল্লাহর ঘর মসজিদে জমায়েত হয়।
জুমআর নামাজ আদায়ে আল্লাহ কুরআনে ইরশাদ করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا نُودِي لِلصَّلَاةِ مِن يَوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا إِلَى ذِكْرِ اللَّهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ – فَإِذَا قُضِيَتِ الصَّلَاةُ فَانتَشِرُوا فِي الْأَرْضِ وَابْتَغُوا مِن فَضْلِ اللَّهِ وَاذْكُرُوا اللَّهَ كَثِيرًا لَّعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ
অর্থাৎ হে মুমিনগণ! জুমআর দিনে যখন নামাযের আযান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের পানে ত্বরা কর এবং বেচাকেনা বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্যে উত্তম যদি তোমরা বুঝ। অতঃপর নামায সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশ কর ও আল্লাহকে অধিক স্মরণ কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। (সুরা জুমআ : আয়াত ৯-১০)

এ জন্য আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কুরআনের আয়াতের তাৎপর্যের প্রতি লক্ষ্য রেখে সব মানুষকে জুমআর দিনের গুরুত্বের লক্ষ্য রাখতে বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন।
عَنْ أَبِي هُرَيرَةَ رضي الله عنه، قَالَ : قَالَ رَسُول الله ﷺ: «مَنْ تَوَضَّأَ فَأَحْسَنَ الوُضُوءَ، ثُمَّ أَتَى الجُمُعَةَ فَاسْتَمَعَ وَأنْصَتَ غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْن الجُمُعَةِ وَزِيادَةُ ثَلاثَةِ أيَّامٍ، وَمَنْ مَسَّ الحَصَا فَقَدْ لَغَا». رواه مسلم
অর্থাৎ হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতেই বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি সুন্দরভাবে অজু করল, অতঃপর জুমআহ পড়তে এল এবং মনোযোগ সহকারে নীরব থেকে খুতবাহ শুনল, সে ব্যক্তির এই জুমআহ ও (আগামী) জুমআর মধ্যেকার এবং অতিরিক্ত আরো তিন দিনের (ছোট) পাপসমূহ মাফ করে দেয়া হল। আর যে ব্যক্তি (খুৎবাহ্ চলাকালীন সময়ে) কাঁকর স্পর্শ করল, সে অনর্থক কর্ম করল।’’ (অর্থাৎ সে জুমআর সওয়াব বরবাদ করে দিল।) (মুসলিম, তিরমিজি, আবু দাউদ, মুসনাদে আহমদ)
হে আল্লাহ! আপনার নির্দেশ পালনার্থে জুমআর নামাজ পড়ার তাওফিক দান করুন। জুমআর নামাজের হক আদায় করার তাওফিক দান করুন। জুমআর কল্যাণ লাভে আমাদের ধন্য করুন। আমিন।

প্রতিক্ষণ/এডি/বিএ

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য



আর্কাইভ

April 2024
S S M T W T F
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930  
20G