WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

অনলাইন শপিং এর জনক জেফ অনলাইন শপিং এর জনক জেফ

অনলাইন শপিং এর জনক জেফ

প্রকাশঃ জুন ১৮, ২০১৫ সময়ঃ ৬:১৭ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ৮:২১ পূর্বাহ্ণ

প্রতিক্ষণ ডেস্ক

jeffজেফ বেজোসকে ‘অনলাইন শপিং’ পদ্ধতির জনক বলা হয়। তিনিই প্রথম অনলাইন শপিং চালু করেন এবং অ্যামাজন.কম প্রতিষ্ঠা করেন । বর্তমানে এই মানুষটি বিশ্বের ২১ তম ধনী ব্যাক্তি । তার মোট সম্পদের পরিমাণ হল ২৮.৮ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু এই মানুষটা কোন স্থান থেকে শুরু করে আজ এই অবস্থানে এসেছেন তা আমরা অনেকেই জানিনা । তাই আজ পাঠকদের জন্য থাকছে জেফ বেজোস এর জীবনের কিছু জানা-অজানা তথ্য ।

২০১০ সালে প্রিন্সটন ইউনির্ভাসিটিতে এক বক্তৃতায় তিনি তার জীবনের একটা ঘটনা বলেন যা তার পথ চলায় বড় দর্শন ছিল । একদিন তার দাদু তাকে বলেছিলেন যে “জেফ , একদিন তুমি বুঝবে দয়ালু হওয়া থেকে চালাক হওয়া অনেক কঠিন” । এই কথা তার জীবনে প্রতি ক্ষেত্রে চরমভাবে সত্য প্রমাণিত হয়েছিল ।

জেফ বেজোস এর ছোট বেলার নাম ছিল জেফরি প্রিস্টন জর্গেসেনলিট। জেফ তার মায়ের দ্বিতীয় স্বামীর কাছে বড় হয়েছেন। তবে তার মূল অনুপ্রেরণা ছিল তার দাদু
লরেন্স প্রিস্টন , যিনি ইউ এস এটোমিক এজেন্সি কমিশনের রিচিওনাল ডিরেক্টর ছিলেন।

জেফ বেজোস এর একটা শখ ছিল । সেটা হলো কোন জিনিস কিভাবে কাজ করে সেটা বোঝা এবং কোনো নষ্ট জিনিস মেরামত করা । এই কাজে তিনি সবসময়ই অন্যদের থেকে একধাপ এগিয়ে ছিলেন । তার ছোটবেলার স্বপ্ন ছিল মহাকাশ সম্পর্কিত কাজ করা।

তিনি ছোটবেলা থেকেই সৃষ্টিশীল ছিলেন এবং নতুন নতুন জিনিস আবিষ্কারের ভেতর ডুবে থাকতেন। যেমন তিনি ছোটবেলাতেই সোলার কুকার , হোভারক্রাফট , রোবট , ইলেকট্রিক এলার্ম ইত্যাদি আবিষ্কার করেন । তার তৈরী করা এলার্ম একটা সিকিউরিটি সিস্টেম হিসেবে কাজে লাগাতেন ।

জেফ তার কর্মজীবনের প্রথমে ফিটেল নামের একটা টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানী এবং ব্যাংকার্স ট্রাস্টে চাকরি করতেন।

একটা সময় জেফ অ্যামাজন কোম্পানী চালু করার সিদ্ধান্ত নেন । জেফ এইসময় ডি.ই. শো (D.E. Shaw) কোম্পানীর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন । তিনি অ্যামাজন প্রতিষ্ঠা করার জন্য এই চাকরিটা ছেড়ে দেন । এসময় তিনি একটা বাড়ি ভাড়া নেন এবং তার প্রথম কর্মচারী শেল কাপানকে নিয়ে অ্যামাজন এর কাজ শুরু করেন ।

অ্যমাজন.কম কিন্তু একদিনেই অ্যামাজন.কম হয়নি । মানে জেফ যখন অনলাইন শপিং এর চিন্তাভাবনা নিয়ে প্রথম কাজ শুরু করেন তখন এটার নাম অ্যামাজন ছিল না । প্রথমে শুরু করার সময় এটি রিলেন্টলেস.কম (Relentless.com) নামে পরিচিত ছিল । পরে এটার নতুন নামকরণ করা হয় অ্যামাজন.কম (Amazon.com)। এটার নাম মুলত নেয়া হয়েছে দক্সিণ আমেরিকার নদী অ্যামাজন (Amazon) এর নাম থেকে এর লোগোটার ডিজাইনে A থেকে Z পর্যন্ত একটা তীর চিহ্ন রয়েছে । এটা দ্বারা জেফ বোঝাতে চেয়েছেন যে এখানে মানুষের যত রকম পণ্য প্রয়োজন সব পণ্যই পাওয়া যাবে।

তিনি সবসময়ই তার কোম্পানীর জন্য কর্মঠ ও কম্পিটিটিভ মাইন্ডের মানুষ খুঁজতেন । তিনি তার কর্মচারীদের অনেক সময় সরাসরি অপমান করতেন । যেমন “ আপনি কী অলস বা আপনার ভেতর কী প্রতিযোগীতামূলক কোন মানসিকতা নেই ?”

জেফ বেজোস ২০১৩ সালে ওয়াশিংটন পোস্ট (Washington Post) কিনে নেন ২৫০ মিলিয়ন ডলার দিয়ে । এটার মাধ্যমে তিনি আলোচনা-সমালোচনার শিকার হন ।
প্রতিক্ষণ/এডি/নির্ঝর

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য



আর্কাইভ

April 2024
S S M T W T F
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930  
20G