WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

চবিতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ; আহত ৭ চবিতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ; আহত ৭

চবিতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ; আহত ৭

প্রথম প্রকাশঃ মে ৪, ২০১৭ সময়ঃ ১০:৪৪ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ১০:৪৪ অপরাহ্ণ

মিনহাজ তুহিন, চবি প্রতিনিধি :

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) শাটল ট্রেনের সীটে বসাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে ছাত্রলীগের ৭ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেলস্ট্রেশন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ক্যাম্পাসে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।

আহতরা হলেন, আইন বিভাগের ১৬-১৭ সেশনের নাফি, একাউন্টিং বিভাগের ২০১১-১২ সেশনের শিক্ষার্থী সাইকুল, ব্যাংকিং এন্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগের ১৩-১৪ সেশনের আশিক,পরিসংখ্যান বিভাগের ০৭-০৮ সেশনের শিক্ষার্থী ও সহ-সভাপতি জামান নুর, ১১-১২ সেশনের যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী ও উপ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মেহেদী হাসান উজ্জ্বল, লোকপ্রশাসন বিভাগের ১২-১৩ সেশনে আবু বকর।

আহতদের প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার ও পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশসূত্রে জানা যায়, দুপুর আড়াইটার কিছু আগে শাটল ট্রেনের একটি বগিতে সীটে বসা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অনুসারী জুনিয়র কর্মীদের মধ্যে কথাকাটি হয়। কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ২০১২-১৩ সেশনের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের উপ-সম্পাদক ও সাধারণ সম্পাদক এর অনুসারী এস এম মাসুম খান বিষয়টি দেখতে পেয়ে সমঝোতা করতে গেলে তাকে মারধর করে আহত করে সভাপতি অনুসারীরা।

মাসুমকে মারধরের ঘটনা ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে সভাপতি নিয়ন্ত্রিত শাহ জালাল ও সাধারণ সম্পাদক নিয়ন্ত্রিত শাহ আমানত হলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় সভাপতির অনুসারী ছাত্রলীগ কর্মীরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে শাহ আমানত হলের গেইটে অবস্থান নেয়। পরে সাধারণ সম্পাদক অনুসারী ছাত্রলীগ কর্মীরাও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তাদের ধাওয়া দিলে উভয়পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইট পাটকেল এর ঘটনা ঘটে। এ সময় উভয়পক্ষের সাতজন নেতাকর্মী আহত হয়। এ সময় শাহ জালাল হল থেকে দুই রাউন্ড ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় ছাত্রলীগ কর্মীরা। পরে পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।

সংঘর্ষের বিষয়ে জানতে চাইলে হাটহাজারী মডেল থানার ভারপাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বেলাল উদ্দীন জাহাঙ্গীর বলেন, ‘আপনারা যা দেখছেন সে ভিত্তিতে লিখবেন, আমার কোন মন্তব্য নেই। আপনাদের ওপর আমার ভরসা আছে।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর মোঃ শহীদুল আলম শাহিন প্রতিক্ষণ ডট কমকে বলেন, ছাত্রলীগের দু গ্রুপের মধ্যে সামান্য ভুল বোঝাবেঝি ঘটনা ঘটেছিল। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ আলমগীর টিপু বলেন, আজকের ঘটনাটি বন্ধুদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি ছিল। পরে তা হতাহতে রুপ নেয়। এ ঘটনার সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। সাধারণ সম্পাদক এইচ এম ফজলে রাব্বি সুজনও একই কথা বলেন।

এদিকে ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রতিক্ষণ ডটকমকে জানান,চবি ছাত্রলীগের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ১৪ মে এর সম্মেলনকে বানচাল করতে পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে।

প্রতিক্ষণ/এডি/শাআ

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য

সর্বাধিক পঠিত

20G