WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

ডায়াবেটিস রোগীদের কি আম খাওয়া বারণ? ডায়াবেটিস রোগীদের কি আম খাওয়া বারণ?

ডায়াবেটিস রোগীদের কি আম খাওয়া বারণ?

প্রকাশঃ জুলাই ১৮, ২০২১ সময়ঃ ৮:৫০ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ৮:৫০ অপরাহ্ণ

আমের কদর আছে পুরো বিশ্ব জুড়েই। এজন্যই একে বলা হয় ফলে রাজা। আমে আছে নানা পুষ্টিগুণ। যেমন- ডায়েটারি ফাইবার, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, পটাশিয়াম ইত্যাদি। এ ছাড়া আমে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। তাই রোগ প্রতিরোধেও এর অনেক ভূমিকা আছে।

যেহেতু আম রসালো ও মিষ্টি একটি ফল, তাই ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারবেন কি না? তা নিয়ে হয়তো অনেকেই দুশ্চিন্তায় থাকেন। কারণ ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্যতালিকা ভিন্ন, যেখানে থাকবে না কোনো মিষ্টি স্বাদের খাবার। আর এ কারণেই আম খাওয়াতেও নিষেধ আছে তাদের।

এ বিষয়ে ভারতীয় পুষ্টিবিদ শর্মিষ্ঠা রায় দত্ত বলেন, আমের মধ্যে অনেক পুষ্টিগুণ থাকলেও, এই ফলের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ও গ্লাইসেমিক লোড অনেকটাই বেশি। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫৬-৬০ এর মধ্যে এবং গ্লাইসেমিক লোড ১৮-১৯ এর ভিতর।

পুষ্টিবিজ্ঞানের এই বিশেষ অঙ্ক অনুসারে, আম খেলে রক্তে বেড়ে যায় শর্করার মাত্রা। তাই ডায়াবেটিস রোগীকে এই ফল থেকে দূরে থাকতে বলা হয়। তাহলে কী ডায়াবেটিস রোগীরা একদমই আম খাবেন না?

এ বিষয়ে পুষ্টিবিদের মতামত হলো, রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকলে মাসে কয়েকবার অনায়াসেই আম খেতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে –

>> রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য সারাদিন কতটুকু ক্যালোরি গ্রহণ করছেন সেদিকে সতর্ক নজর রাখতে হয়। রোগীর রক্তে সুগারের মাত্রা ও তাঁর কাজের ধরন দেখে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ মতো পুষ্টিবিদ রোগীর ক্যালোরির চাহিদা নির্দিষ্ট করে ডায়েট চার্ট দেন।

>> যদি কোনো রোগী ডায়েটের কোনো একটি সময়ে আম রাখেন; তখনকার খাবারের তালিকা থেকে সমপরিমাণ কার্বোহাইড্রেট বাদ দিতে হবে। এই উপায়েই করতে হয় ব্যালেন্স।

>> ধরুন সকালে এক ফালি আম খেতে চাইলেন, সেক্ষেত্রে একটা রুটি কম খেতে হবে।

>> দুপুরে বা রাতের খাবারের সঙ্গে আম না খাওয়াই ভালো। বরং সকালের ব্রেকফাস্টে আম রাখা যেতে পারে।

>> শুধু আম নয়, এই মৌসুমে তৈরি করা বিভিন্ন আমের মিষ্টান্ন পদও ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারবেন না। আমের চাটনি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ডেজার্ট তৈরির সময় আলাদা করে চিনি মেশানো হয়।

>> এ মৌসুমে শুধু আম খেলেই হবে না; সঙ্গে অন্যান্য ফলও খেতে হবে। তাহলেই শরীরে মিলবে পুষ্টি।

> আপনার শরীরে ডায়াবেটিসের মাত্রা কতটুকু, তা জেনে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই আম খেতে হবে।

প্রতিক্ষণ/এডি/শাআ

 

 

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য



আর্কাইভ

April 2024
S S M T W T F
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930  
20G