WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

ধূমপান ছাড়ার পর যা হয় ধূমপান ছাড়ার পর যা হয়

ধূমপান ছাড়ার পর যা হয়

প্রথম প্রকাশঃ মে ২৫, ২০১৫ সময়ঃ ২:০২ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ৯:২৭ পূর্বাহ্ণ

ডেস্ক রিপোর্ট, প্রতিক্ষণ ডট কম:

Stop-smoking-benefit-timeline1নানা সময় ছাড়বো ছাড়বো করেও যাদের ধূমপান ছাড়া হয়নি, তাদের অনেকেই শেষ বয়সে এসে ধূমপান পরিত্যাগের উৎসাহ পান না। হয়তো ভাবেন, এতোদিনে শরীরের যা ক্ষতি হবার তা তো হয়েই গেছে। কাজেই শেষ বয়সে এসে ধূমপান ছাড়লেও হয়তো রেহাই পাওয়া যাবে না এর ক্ষতির হাত থেকে। কিন্তু তাদের এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল।কারণ একটি সিগারেটের ধোঁয়ায় থাকে দুশো’রও বেশি বিষাক্ত পদার্থ যা শরীরের জন্য একটি বোঁঝা। ধূমপান বন্ধ করার ঠিক পরপরই শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে কিভাবে পরিবর্তন ঘটে, তারই কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আজ তুলে ধরবো।

 মাত্র ২০ মিনিট পর

শেষ ধূমপানের মাত্র ২০ মিনিট পরেই শরীরের রক্তচাপ ও নাড়ির গতি স্বাভাবিক হয়ে যায়৷ ধূমপানের সময় সিগারেটের নিকোটিন শরীরের নার্ভ সিস্টেমকে সক্রিয় রাখার ফলে যতটুকু বেড়ে গিয়েছিলো তা আবার নামিয়ে নিয়ে আসে৷

১২ ঘণ্টা ধূমপান না করলে যা হয়

সিগারেটের জ্বলন্ত আগুন থেকে বের হওয়া, যে বিষাক্ত গ্যাস শরীর গ্রহণ করেছিলো, তা ১২ ঘণ্টা পর থেকে স্বাভাবিক হয়ে আসে এবং শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়তে থাকে। কারণ ধূমপান করার সময় রক্তে অক্সিজেন যাতায়াত বাধাগ্রস্ত হয়ে থাকে৷

সিগারেট ছাড়া দুই দিন

ধূমপানের কারণে স্বাদ ও গন্ধ নেয়ার যে ক্ষমতা কমে গিয়েছিলো, তা ধূমপান বন্ধ করার মাত্র দু’দিন পরেই বাড়তে শুরু করে৷

ধূমপান বন্ধের তিনদিন

ধূমপান থেকে বিরত থাকার তিনদিন পর থেকেই বুকের ভেতরটা হালকা মনে হয় এবং শ্বাস ক্রিয়া সহজ হয়, কারণ তখন আর শরীরের ভেতরে নিকোটিন থাকেনা৷ আর সে কারণেই ধূমপান না করার লক্ষণগুলো ভালোভাবে ধরা পড়ে বা বোঝা যায়৷ তখন মাথাব্যথা, বমিভাব, প্রচণ্ড ক্ষুধা পাওয়া, হতাশা বা আতঙ্কভাব হয়ে থাকে৷

ধূমপান বন্ধের কয়েক মাস পর

ধূমপান বাদ দেয়ার কয়েকমাস পরেই দেখা যায়, শরীরে রক্ত চলাচল অনেক ভালোভাবে হচ্ছে৷ আর আগের তুলনায় ফুসফুস শতকরা ৩০ ভাগ বেশি অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারে এবং কাশিভাবও কমতে শুরু করে৷

ধূমপান ছেড়ে দেয়ার এক বছর, ১০ বছর বা ১৫ বছর পর

ধূমপান ছেড়ে দেয়ার এক বছর পর থেকেই হৃদরোগের ঝুঁকি অর্ধেক কমে যায়৷ তাছাড়া দশ বছর ধূমপান না করলে একজন ধুমপায়ীর ফুসফুসের ক্যান্সারে মারা যাওয়ার ঝুঁকি অর্ধেক কমে যায়৷ শুধু তাই নয়, ১৫ বছর ধূমপান থেকে বিরত থাকলে তার করোনারি হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যায়, যে জীবনে কখনো ধূমপান করেনি ঠিক তার মতো৷ সূত্র: ডয়েচে ভ্যালে

প্রতিক্ষণ/এডি/পাভেল

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য

সর্বাধিক পঠিত

20G