WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

সাকার ফাঁসি বহাল সাকার ফাঁসি বহাল

সাকার ফাঁসি বহাল

প্রকাশঃ জুলাই ২৯, ২০১৫ সময়ঃ ৯:২৩ পূর্বাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ১:৫৮ অপরাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদক

saka 1মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর ফাঁসির রায় বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্ট।

বুধবার সকাল ৯টা০৮ মিনিটে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। বেঞ্চের অপর তিন বিচারপতি হলেন- বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।

রায় ঘোষণার সময় আদালতে সাকা চৌধুরীর পক্ষে আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, এস এম শাহজাহান উপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা।

এর আগে গত ৭ জুলাই উভয়পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে সাকা চৌধুরীর রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন নির্ধারণ করেছিলেন আপিল বিভাগ।

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আপিল বিভাগের পঞ্চম রায় এটি।

এর আগে আপিল বিভাগের রায়ের পর জামায়াতের দুই সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লা ও কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী আপিলের রায়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড ভোগ করছেন এবং আপিলের রায়ে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়।এ ছাড়া শুনানি চলার মধ্যেই মুক্তিযুদ্ধকালীন জামায়াতের আমির গোলাম আযম ও বিএনপির প্রাক্তন মন্ত্রী আবদুল আলীমের মৃত্যু হওয়ায় তাদের আপিলের নিষ্পত্তি হয়ে গেছে।

২০১০ সালের ১৬ ডিসেম্বর সকালে হরতালে গাড়ি পোড়ানোর একটি মামলায় সালাউদ্দিন কাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয় ১৯ ডিসেম্বর। ২০১২ সালের ৪ এপ্রিল অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে তার বিচার শুরু করেন ট্রাইব্যুনাল।

ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষে এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. নূরুল ইসলামসহ মোট ৪১ জন সাক্ষ্য দেন। তদন্ত কর্মকর্তার কাছে দেওয়া আরো চারজনের জবানবন্দি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়। অন্যদিকে সালাউদ্দিন কাদেরের পক্ষে সাফাই সাক্ষ্য দেন তিনি নিজেসহ মোট চারজন।

ট্রাইব্যুনালের বিচার প্রক্রিয়া শেষে ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর সাকা চৌধুরীকে ফাঁসির দণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।

চট্রগামের রাউজানে কুণ্ডেশ্বরী ঔষধালয়ের মালিক নূতন চন্দ্র সিংহকে হত্যা, সুলতানপুর ও ঊনসত্তরপাড়ায় হিন্দু বসতিতে গণহত্যা এবং হাটহাজারীর এক আওয়ামী লীগ নেতা ও তার ছেলেকে অপহরণ করে খুনের দায়ে সাকা চৌধুরীকে ফাঁসি দেওয়া হয়।

তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আনা মানবতাবিরোধী অপরাধের মোট ২৩টি অভিযোগের মধ্যে ৯টি অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়।

২০১৩ সালের ২৯ অক্টোবর ফাঁসির দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন তিনি।

গত ১৬ জুন সাকা চৌধুরীর আপিল মামলার শুনানি শুরু হয়।

৭ জুলাই দুই পক্ষের আপিল শুনানি শেষ হয়। আপিলে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অ্যার্টনি জেনারেল মাহবুবে আলম। সঙ্গে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যার্টনি জেনারেল মোমতাজ উদ্দিন ফকির, ডেপুটি অ্যার্টনি জেনারেল একরামুল হক ও সহকারী অ্যার্টনি জেনারেল বশির আহমেদ।

সাকা চৌধুরীর পক্ষে শুনানি করেন খন্দকার মাহবুব হোসেন ও আইনজীবী এস এম শাহজাহান। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার তানভীর আহমেদ আল-আমিন।
প্রতিক্ষণ/এডি/নির্ঝর

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য



আর্কাইভ

April 2024
S S M T W T F
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930  
20G