WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS
WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'
WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''
প্রতিক্ষণ ডেস্ক
আমরা প্রতিদিন যেসব খাবার খাই, সেসব খাবারের প্রায় সবগুলোতেই রয়েছে বিষাক্ত ফরমালিন। ফল থেকে শুরু করে সবজি এমনকি মাছেও রয়েছে ফরমালিন। কীভাবে রক্ষা পাবেন এই বিষপান করা থেকে? অনিচ্ছাসত্ত্বেও এই বিষ আমাদের প্রতিদিনই গ্রহণ করতে হচ্ছে যার ফলে আমাদের শরীরে দেখা দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। এই বিষ থেকে রক্ষা পাওয়ার একটি উপায়ই আছে আর তা হচ্ছে নিজের বাড়িতে এসব ফল,সবজি ও মাছ চাষ করা। তবে আমরা সবাই জানি যে, এটা অসম্ভব।
তাহলে আর কী করা? এই বিষাক্ত ফরমালিন থেকে সম্পূর্ণভাবে বাঁচার উপায় নেই বললেই চলে। তবে ফরমালিনসহ শরীরে যত বিষাক্ত পদার্থ ঢুকে তা বের করার একটি চমৎকার পদ্ধতি রয়েছে যা আমাদের অনেকেরই জানা নেই। কোনো প্রকার ঔষধ নয়, সম্পূর্ন প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে শরীর থেকে ফরমালিনসহ বিভিন্ন ধরনের বিষাক্ত পদার্থ বের করার পদ্ধতি এটি। চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিইঃ
মানুষের পা হচ্ছে সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গের শেষ অংশ। আর পায়ের নিচে এসে শেষ হয়েছে শরীরের সমস্ত শিরা এবং উপশিরা যেটাকে শরীরের একদম শেষ চূড়া বলা হয়। আর এই সকল চূড়ার সাথে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত মানুষের নার্ভাস সিস্টেম বা স্নায়ুতন্ত্র। ধারনা করা হয়, মানুষের পায়ের নিচে প্রায় ৭০০০ বিভিন্ন ধরনের স্নায়ু এসে শেষ হয়েছে। এই স্নায়ুগুলো মানুষের শরীরের বিভিন্ন ধরনের অঙ্গের সাথে সরাসরি যুক্ত। এগুলো খুবই শক্তিশালী ইলেক্ট্রনিক সার্কিটের মতো মানুষের শরীর জুড়ে কাজ করে। আর এজন্যই চাইনিজ বিজ্ঞানীরা মাটিতে খালি পায়ে প্রতিদিন কিছু সময় হাঁটতে বলেন। কারন, খালি পায়ে হাঁটলে পৃথিবীর মাটিতে থাকা নেগেটিভ আয়ন মানুষের শরীরের কিছু কিছু খারাপ জিনিস ধ্বংস করে ফেলে। আসুন দেখে নিই কীভাবে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করা যায়ঃ
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
একটি বড় পেঁয়াজ
এক জোড়া মোজা
প্রণালীঃ
রাতে শোয়ার আগে প্রথমে আপনার পা দুইটি খুব ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন। তারপর দুটি পেঁয়াজ মাঝখান থেকে কেটে ফেলুন। এরপর পেঁয়াজের কাটা অংশ পায়ের পাতার ঠিক মাঝ বরারবর স্থাপন করে মোজা পড়ুন। এভাবে মাঝ বরাবর পেয়াজের কাটা অংশ দু’পায়ের পাতায় স্থাপন করে মোজা পড়ে শুয়ে পড়ুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খুলে ফেলুন।
পেঁয়াজ যেভাবে কাজ করেঃ
পেঁয়াজকে বলা হয় শোষক বা গ্রেট এবজর্বার। পেঁয়াজ শরীরের সমস্ত বিষাক্ত টক্সিন শোষণ করে নিজের ভিতর নিয়ে নেয়।
সতর্কতাঃ
ব্যবহৃত পেঁয়াজ ভুলেও খাবেন না। কারো হাতের নাগালে যেন না পাওয়া যায় এমন জায়গায় ফেলে দিন অথবা মাটিতে পুঁতে ফেলুন। মোজার পরিবর্তে অন্য কিছু ব্যবহার করবেন না। অনেকে স্কচটেপ এর কথা বলতে পারেন কিন্তু এতে পায়ের রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
প্রতিক্ষণ/এডি/এফটি