WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

বৈশাখে কিশোরীর পরিমিত সাজ বৈশাখে কিশোরীর পরিমিত সাজ

বৈশাখে কিশোরীর পরিমিত সাজ

প্রথম প্রকাশঃ এপ্রিল ৭, ২০১৬ সময়ঃ ৫:৩৪ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ৫:৩৬ অপরাহ্ণ

শারমিন আকতার

digi

শুরু হয়ে গেল বর্ষ বরণের সমস্ত প্রস্তুতি। পোশাকে-আশাকে, খাবারে-দাবারে, সাজগোজে এবং ঘুরেবেড়ানোর একগাদা পরিকল্পনা নিয়ে দুরন্ত গতিতে ছুটে চলছে বৈশাখী আয়োজন।

বয়সের ভিন্নতায় একেকজনের ভাবনা একেক রকম। যেমন ধরুন, উঠতি বয়সী ছেলেমেয়েরা; তাদের সোজগোজ আর চিন্তা-ভাবনার সাথে কি তরুণ-তরুণী কিংবা মাঝ বয়সী কারো সাথে মিলবে? মোটেও না।

রবি ঠাকুর এই টিনেইজারদের নিয়ে বলেছিলেন, ‘তেরো-চৌদ্দ বছরের ছেলের মতো পৃথিবীতে এমন বালাই আর নাই’। ঠিক তাই। তারা চায় নিজেকে বড়দের মতো দেখাতে।

কিন্তু কয়েকটা বছর অপেক্ষা করলেই তো বড় হয়ে যাবে। সেকথা তাদের কে বোঝাবে? আর তারাও কি একথা শুনবে? এ কারণে দো-টানায় পড়ে যায় টিএইন সাজটি। যা উচিত তাই তারা করে না।

 করবেও না। স্রষ্টাপ্রদত্ত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য থাকার পরও তারা আশ্রয় নেয় বিভিন্ন কৃত্তিম প্রসাধনীর। বলছি, মেইকআপপের কথা। এও বলছি না যে, একেবারে সাজ থাকবে না।

তবে নিজেদের ন্যাচারাল সৌন্দর্যের সাথে মিলিয়ে খুব হালকা একটা সাজ তারা সবসময় করতেই পারে। যা তাদের বয়সকে ছাপিয়ে যাবে না, আবার বিদঘুটেও লাগবে না।

তাহলে পহেলা বৈশাখের সাজটা কেমন হওয়া উচিত কিশোরীদের জন্য?

* পহেরা বৈশাখে শাড়ি, শেলোয়ার কামিজ বা অন্য যা কিছুই পড়ুক না কেন তা যেন আরামদায়ক হয়। এক্ষেত্রে সময়ের বিচারে হালকা রং বেছে নিলে বেশি ভালো হয়। তাহলে প্রকৃতিকেও সাথে পাওয়া যাবে।

* জুতার ক্ষেত্রে হাই হিল সম্পূর্ণভাবে বাদ দেওয়া উচিত। এখানেও বলতে হয় পরতে এবং দীর্ঘ সময় হাঁটতে আরাম লাগবে এমন জুতা পরা উচিত।

মনে রাখতে হবে, পহেলা বৈশাথের প্রচন্ড ভীড়ে প্রচুর হাঁটতে হবে। হয়তো পরিস্থিতি দৌঁড়ের দিকেও নিয়ে যেতে পারে। তাই সাবধান থাকাটাই সবচেয়ে ভালো।

* চুল বাঁধলে নিজের জন্য ভালো। এত মানুষের ভীড়ে প্রচন্ড গরম লাগবে। সেটা মাথায় রেখে চুল বাঁধা উচিত এবং যেহেতু অনেক সময় ধরে বিভিন্ন জায়গায় থাকতে হবে।

 তবে কারো চুল ছোট হলে সেক্ষেত্রে তা খোলায় থাকলো।

* মুখে পেইন কেক, ফাউন্ডেশনজাতীয় ভারী কিছু ব্যবহার না করে হালকা পাউডার, ফেইস পাউডার অথবা সান স্ক্রিন লাগালেই যথেষ্ট।

* চোখে কাজল ব্যবহার করা যেতে পারে অথবা আই লাইনার। তবে তা হবে বেশ চিকন করে। আইশেডো দেওয়ার চিন্তা থাকলে তা হবে হালকা রঙয়ের ও স্কিন কালারের।

* ঠোঁটে লিপস্টিক কোনোভাবেই গাঁঢ় রংয়ের হওয়া যাবে না। চকচকেতো নয়ই। একেবারে হালকা রংয়ের। আগে থেকে দিয়ে দেখাটাই ভালো। তাহলে সমস্যা হওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকে না।

* হাতে একটা ব্রেসলাইট দেওয়া যায় তবে না দিলেও সৌন্দর্যে খামতি হবে না বলে আশা করছি। শাড়ির সাথেও তা মানিয়ে যাবে নিমেশেই।

* চুলে ফুল না দিলে চলে। এরপরও কেউ দিতে চাইলে চুল বেঁধে তারপর একটা ফুল গুঁজে দেওয়া যায়।

* তবে শাড়ি পড়ার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সাবধান থাকা উচিত যেন খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা না থাকে। সেজন্য বড় পিন দিয়ে কুঁচিতে লাগানো উচিত। খুব সমস্যা মনে হলেেআসল আনন্দ মাটি না করে বরং সেলোয়ার কামিজ পড়াটাই শ্রেয়।

বৈশাখের আনন্দে মেতে উঠুক আমাদের সোড়শী-অষ্টাদশী কিশোরীর দল। 

=========

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য

সর্বাধিক পঠিত

20G