WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql_1df056_0.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT COLUMN_NAME FROM INFORMATION_SCHEMA.COLUMNS WHERE table_name = 'sdsaw42_hsa_plugin' AND column_name = 'hsa_options'


Warning: mysqli_num_fields() expects parameter 1 to be mysqli_result, bool given in /var/www/vhosts/protikhon.com/httpdocs/wp-includes/wp-db.php on line 3547

WordPress database error: [Duplicate column name 'hsa_options']
ALTER TABLE sdsaw42_hsa_plugin ADD hsa_options VARCHAR(2000) NOT NULL DEFAULT ''

এখনও দর্শক হৃদয়ে "সালমান শাহ্‌" এখনও দর্শক হৃদয়ে "সালমান শাহ্‌"

এখনও দর্শক হৃদয়ে “সালমান শাহ্‌”

প্রথম প্রকাশঃ সেপ্টেম্বর ৬, ২০১৫ সময়ঃ ১:৫০ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ৫:২৯ অপরাহ্ণ

আব্দুল্লাহ সিফাত তাফসির

 

সালমানবাংলার সিনেমা পাড়াতে তার পদচারনা ছিলো মাত্র চার বছর। এরপর আকস্মিক মৃত্যু। থেমে গেল তার সমস্ত কাজ ও সে সাথে অবসান ঘটলো জীবনের।

বাংলাদেশের সিনেমার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া এই ক্ষণজন্মা মহান তারকা নায়ককে আজও তাদের অন্তরে ধরে রেখেছেন বাংলাদেশের দর্শক। আর এই মহান নায়কের নাম সালমান শাহ।

৬ সেপ্টেম্বর। অকাল প্রয়াত এই জনপ্রিয় নায়কের মৃত্যুদিন। তার জন্ম সেপ্টেম্বর মাসেই। ১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর সিলেটের জকিগঞ্জে নানাবাড়িতে তিনি জন্মগ্রহন করেন। বাবা-মায়ের বড় ছেলে ছিলেন তিনি ।

তার বাবা কমর উদ্দিন চৌধুরী ও মা নীলা চৌধুরী । তার প্রকৃত নাম শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন। রূপালি পর্দায় তিনি ‘সালমান শাহ’ নামে আবির্ভূত হন।

স্কুলজীবন কেটেছে খুলনাতে। ঢাকার আরব মিশন স্কুল থেকে এসএসসি পাশ করেন। আদমজি ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ড. মালেকা সায়েন্স ইনস্টিটিউট থেকে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করেন। ১৯৯২ সালে মাত্র মাত্র ২২ বছর বয়সে তিনি বিয়ে করেন বার্মিজ মেয়ে সামিরাকে। সামিরা একজন বিউটি পার্লার ব্যবসায়ী ছিল।

মঈনুল আহসান সাবেরের লেখা ধারাবাহিক ‘পাথর সময়’-এ একটি চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে সালমান শাহ তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। সে নাটকে ইমন নামে অভিনয় করেছিলেন তিনি। ওই নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্রে তৌকির আহমেদ অভিনয় করেছিলেন।সালমান

কিন্তু সালমান শাহ ওরফে ইমনের চরিত্রটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ইমন হানিফ সংকেতের উপস্থাপনায় একটি ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে একটি গানের মডেল হন। কয়েকটি বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছেন তিনি

১৯৯৩ সালে সালমান শাহ নামে আবির্ভূত হন রূপালী পর্দায়। প্রথম ছবি ছিল সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’। এটি সুপারহিট হিন্দি সিনেমা ‘কেয়ামত সে কেয়ামত তক’-এর রিমেক সিনেমা ছিল।

এ সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় সালমান শাহ ও মৌসুমীর। প্রথম আর্বিভাবেই বাজিমাত করেন সালমান শাহ এবং মৌসুমী। দর্শকরা এই সুদর্শন ও স্মার্ট তরুণকে তাদের হৃদয়ের সিংহাসনে স্থান দিয়ে দেয় আর সেই সঙ্গে সালমান শাহ-মৌসুমী জুটিও অনেক বেশি দর্শক জনপ্রিয়তা পায়।

সালমান শাহ যেমন ছিলেন একজন সুঅভিনেতা, তেমনি ছিলেন নায়কোচিত সৌষ্ঠবের অধিকারী। অনেক বেশি ফ্যাশনেবল  নায়ক ছিলেন সালমান। শহুরে আধুনিক শিক্ষিত তরুণের ইমেজ নিয়ে তিনি দর্শকদের সামনে আসতেন। আর যার মাধ্যমে কম সময়ে সালমান জয় করে নেন তরুণ-তরুণীদের। চার বছরের ক্যারিয়ারে তিনি ২৭টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন যার অধিকাংশই ব্যবসায় সফলতার মুখ দেখেছে। এত স্বল্প সময়ে এত বিপুল জনপ্রিয়তা বাংলাদেশের আর কোনো নায়ক পাননি।

সালমান‘অন্তরে অন্তরে’, ‘দেনমোহর’, ‘স্বপ্নের পৃথিবী’, ‘তোমাকে চাই’, ‘বিচার হবে’, ‘আনন্দ অশ্রু’, ‘প্রেমযুদ্ধ’, ‘এই ঘর এই সংসার’, ‘সত্যের মৃত্যু নেই’, ‘মায়ের অধিকার’, ‘আশা ভালোবাসা’সহ তার বিভিন্ন সিনেমা মধ্যবিত্ত দর্শককে আবার হলমুখী করে তোলে। তবে শুধু শহুরে মধ্যবিত্ত নয় সালমান শাহ-এর ভক্ত ছিল শ্রেণী-পেশা নির্বিশেষে সারা দেশে। মৌসুমীর সঙ্গে জুটি বেঁধে তার প্রথম সিনেমা সুপার ডুপার হিট হলেও এই জুটি মাত্র চারটি ছবিতে অভিনয় করেছেন।

চিত্রনায়িকা শাবনাজ, লিমা, শিল্পী, বৃষ্টির বিপরীতে বিভিন্ন ছবিতে দেখা গেলেও চিত্রনায়িকা শাবনূরের সঙ্গে সালমান শাহ’র জুটি সবচেয়ে বেশি দর্শকপ্রিয়তা পায়। এই জুটির অভিনীত ১৪টি সিনেমাই চিত্রনায়িকা শাবনূরের সঙ্গে সালমান শাহ’র জুটি সবচেয়ে বেশি দর্শকপ্রিয়তা পায়। এই জুটির অভিনীত ১৪টি সিনেমাই ব্যবসায়ীকভাবে ব্যাপক সফল হয়। এই জুটি এতটাই জনপ্রিয় ছিল যে সালমান-শাবনূর বাস্তব জীবনেও জুটি বলে জোরালো গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে।

সালমান শাহ বেশ কয়েকটি টেলিভিশন নাটকেও অভিনয় করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ‘ইতিকথা’, ‘আকাশছোঁয়া’, ‘দোয়েল’, ‘সব পাখি ঘরে ফেরে’, ‘সৈকতে সারস’, ‘নয়ন’ ইত্যাদি।

১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর সালমান শাহর অগণিত ভক্ত বজ্রাহত হয় যখন তার আকষ্মিক মৃত্যুর খবর প্রকাশ পায়। বলা হয় দাম্পত্য কলহের কারণে সালমান তার নিজের ইস্কাটনের ফ্ল্যাটের ড্রেসিংরুমে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। প্রিয় নায়কের মৃত্যুশোক সহ্য করতে না পেরে বেশ ক’জন নারীভক্ত আত্মহত্যা করেন।

সালমান শাহ মারা যাওয়ার পর এখনো উদঘাটন হয়নি সালমান শাহের মৃত্যুটি অপমৃত্যু না হত্যাকাণ্ড। সিআইডি ও বিচার বিভাগীয় তদন্তে তার মৃত্যুকে অপমৃত্যু উল্লেখ্য করে প্রতিবেদন দাখিল করেন।

সালমানকিন্তু সালমান শাহ-এর পরিবারের সদস্যরা বিশেষ করে মা নীলা চৌধুরী কিছুতেই তার মৃত্যুকে আত্মহত্যা বলে মেনে নেননি। সালমান শাহ-এর মৃত্যুকে ঘিরে জন্ম হয় নানা প্রশ্নের। এক অবাঙালি ধনাঢ্য ব্যবসায়ীর সঙ্গে স্ত্রী সামিরার সম্পর্কের জেরে সালমান খুন হয়েছেন এমন অভিযোগ ওঠে।

সালমান যে ব্র্যান্ডের সিগারেট খেতেন সেটি ছাড়া অন্য একটি ব্র্যান্ডের সিগারেট তার ঘরে পাওয়া যায়। প্রতিবেশীদের কয়েকজন তার ফ্ল্যাট থেকে ধস্তাধস্তির শব্দ পাওয়ার কথাও বলেন। তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

সর্বশেষ বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেন সালমান শাহর মা নীলুফা চৌধুরী। আদালত না রাজির আবেদন মঞ্জুর করে পুনঃতদন্তের জন্য র‌্যাব-৩ কে নির্দেশ দেন। এদিকে পুনঃতদন্ত বাতিল চেয়ে অপমৃত্যুর আবেদনটি গ্রহণ করার আবেদন করে রিভিউ পিটিশন দাখিল করেন রাষ্ট্রপক্ষ।

নারাজির আবেদনে সালমান শাহর মা নীলুফার চৌধুরী উল্লেখ্য করেন, আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ১১ জন তার ছেলে সালমান শাহর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন। ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল্লাহ আবু বলেন, আইনগতভাবে সালমান শাহের মামলাটি চলতে পারে না।

কারণ হিসাবে আব্দুল্লাহ আবু বলেন, মামলার বাদী সালমান শাহের বাবা কমরউদ্দিন আহমদ চৌধুরী মারা গেছেন। তিনি মারা যাওয়ার পর সালমান শাহর মা নীলুফার চৌধুরী মামলার বাদী হন। আইনগতভাবে এক বাদীর পরিবর্তে অন্য বাদী হতে পারে না।

সালমানআব্দুল্লাহ আবু আরও বলেন, বিচার বিভাগীয় তদন্তে নায়ক সালমান শাহর অপমৃত্যু উল্লেখ্য করে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছিল। প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে সালমান শাহর মা নীলুফার চৌধুরী নারাজি প্রদান করেন।

আদালত নারাজির আবেদন মঞ্জুর করে পুনঃতদন্তের জন্য র‌্যাব-৩ এ পাঠান। আমরা পুনঃতদন্ত বাতিল চেয়ে আদালতে রিভিশন দাখিল করেছি। আদালত তা শুনানির জন্য ২৮ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন।

অপরদিকে সাবেক বিশেষ পিপি ফারুক আহম্মেদ বলেন, আইনুসারে মামলাটি চলতে কোনো বাধা নেই। পুনঃতদন্ত বাতিল চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ যে রিভিশন দাখিল করেছেন তা যুক্তিসঙ্গত নয়।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র‌্যাব-৩ এর সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) ইয়াসির আরাফাত বলেন, আদালতের আদেশে মামলার সকল কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তাই মামলাটি আমরা তদন্ত করতে পারছি না।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর মারা যান চিত্রনায়ক চৌধুরী মোহাম্মদ শাহরিয়ার ইমন ওরফে সালমান শাহ। সে সময় এ বিষয়ে অপমৃত্যুর মামলা করেন তার বাবা কমরউদ্দিন আহমদ চৌধুরী। পরে ১৯৯৭ সালের ২৪ জুলাই ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে অভিযোগ করে মামলাটিকে হত্যা মামলায় রূপান্তরিত করার আবেদন জানান তিনি।

অপমৃত্যুর মামলার সঙ্গে হত্যাকাণ্ডের অভিযোগের বিষয়টি একসঙ্গে তদন্ত করতে সিআইডিকে নির্দেশ দেন আদালত। সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনাটি তদন্ত করে ১৯৯৭ সালের ৩ নভেম্বর আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয় সিআইডি।

সালমানচূড়ান্ত প্রতিবেদনে সালমান শাহর মৃত্যুকে আত্মহত্যা বলে উল্লেখ করা হয়। ১৯৯৭ সালের ২৫ নভেম্বর ঢাকার সিএমএম আদালতে ওই চূড়ান্ত প্রতিবেদন গৃহীত হয়। সিআইডির প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে তার বাবা কমরউদ্দিন আহমদ চৌধুরী রিভিশন মামলা দায়ের করেন।

২০০৩ সালের ১৯ মে মামলাটি বিচার বিভাগীয় তদন্তে পাঠায় আদালত। এর পর প্রায় ১২ বছর মামলাটি বিচার বিভাগীয় তদন্তে ছিল।

২০১৪ সালের ৩ আগস্ট ঢাকার সিএমএম আদালতের বিচারক বিকাশ কুমার সাহার কাছে বিচার বিভাগীয় তদন্তের প্রতিবেদন দাখিল করেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইমদাদুল হক। এ প্রতিবেদনে সালমান শাহর মৃত্যুকে অপমৃত্যু হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

২০১৪ সালের ২১ ডিসেম্বর সালমান শাহর মা নীলুফার চৌধুরী ছেলের মৃত্যুর বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করেন এবং বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেবেন বলে আবেদন করেন।

২০১৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি নীলুফার চৌধুরী ঢাকা মহানগর হাকিম জাহাঙ্গীর হোসেনের আদালতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদনের নারাজির আবেদন দাখিল করেন। আদালত নারাজির আবেদন গ্রহণ করে পুনঃতদন্তের জন্য র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র‌্যাব) পুনঃতদন্তের নির্দেশ দেন।

নারাজি আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ১১ জন তার ছেলে সালমান শাহর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন। বর্তমান মামলাটি তদন্ত করছেন র‌্যাব-৩ এর সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি)ইয়াসির আরাফাত।

**একনজরে সালমান শাহঃ

নাম : শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন
বাবা : কমর উদ্দিন চৌধুরী
মা : নীলা চৌধুরী
জন্মস্থান : জকিগঞ্জ, সিলেট
জন্ম তারিখ : ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭১
পড়াশুনা : খুলনা বয়রা মডেল হাইস্কুল, এসএসসি- ১৯৮৭ সালে আরব মিশন স্কুল, ধানমন্ডি। আইকম- আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ। বিকম- মালেকা সায়েন্স কলেজ, ধানমন্ডি।
বিয়ে : ১২ আগস্ট ১৯৯২
স্ত্রী : সামিরা
প্রথম চলচ্চিত্র : কেয়ামত থেকে কেয়ামত
শেষ চলচ্চিত্র : বুকের ভেতর আগুন
প্রথম চলচ্চিত্রের নায়িকা : মৌসুমী
সর্বাধিক চলচ্চিত্রের নায়িকা : শাবনূর (১৪টি)
মোট অভিনীত চলচ্চিত্র : ২৭টি
টেলিভিশন নাটকে অভিনয় : আকাশ ছোঁয়া (১৯৮৫), দোয়েল (১৯৮৫), সব পাখি ঘরে ফেরে (১৯৮৫), সৈকত সারস (১৯৮৬), পাথর সময় (১৯৯০), ইতিকথা (১৯৯৪), স্বপ্নের পৃথিবী (১৯৯৬), নয়ন (১৯৯৬)।
বিজ্ঞাপনচিত্রের মডেল : ইস্পাহানী গোল্ডস্টার টি (১৯৮৩), জাগুয়ার কেডস (১৯৮৪), মিল্কভিটা (১৯৮৮), কোকাকোলা (১৯৮৯), ফান্টা (১৯৯১)।
রাশি : বৃশ্চিক
উচ্চতা : ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি
প্রিয় শখ : দাবা ও ক্রিকেট খেলা
প্রিয় গায়ক : হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ও আজম খান
প্রিয় নায়ক : অমিতাভ বচ্চন ও শাহরুখ খান
প্রিয় রং : কালো
প্রিয় পোশাক : জিন্স প্যান্ট ও টি-শার্ট
প্রিয় খাবার : আইসক্রিম ও ফাস্টফুড
প্লে-ব্যাক : প্রেমযুদ্ধ ও আলী কেন গোলাম
পুরস্কার : ১৯৯৫ সালে ইয়ুথ এ্যান্ড সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের শ্রেষ্ঠ নায়কের পুরস্কার।
মৃত্যু : ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬।

**সালমান শাহ অভিনীত চলচ্চিত্রঃ

● কেয়ামত থেকে কেয়ামত – ১৯৯৩ সালের ২৫ মার্চ
● তুমি আমার – ১৯৯৪ সালের ২২ মে
● অন্তরে অন্তরে – ১৯৯৪ সালের ১০ জুন
● সুজন সখী – ১৯৯৪ সালের ১২ আগস্ট
● বিক্ষোভ – ১৯৯৪ সালের ৯ সেপ্টেম্বর
● স্নেহ – ১৯৯৪ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর
● প্রেমযুদ্ধ – ১৯৯৫ সালের ২৩ ডিসেম্বর
● কন্যাদান – ১৯৯৫ সালের ৩ মার্চ
● দেনমোহর – ১৯৯৫ সালের ৩ মার্চ
● স্বপ্নের ঠিকানা – ১৯৯৫ সালের ১১ মে
● আঞ্জুমান – ১৯৯৫ সালের ১৮ আগস্ট
● মহামিলন – ১৯৯৫ সালের ২২ সেপ্টেম্বর
● আশা ভালোবাসা – ১৯৯৫ সালের ১ ডিসেম্বর
● বিচার হবে- ১৯৯৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি
● এই ঘর এই সংসার – ১৯৯৬ সালের ৫ এপ্রিল
● প্রিয়জন – ১৯৯৬ সালের ১৪ জুন
● তোমাকে চাই – ১৯৯৬ সালের ২১ জুন
● স্বপ্নের পৃথিবী – ১৯৯৬ সালের ১২ জুলাই
● সত্যের মৃত্যু নেই – ১৯৯৬ সালের ৪ অক্টোবর
● জীবন সংসার – ১৯৯৬ সালের ১৮ অক্টোবর
● মায়ের অধিকার – ১৯৯৬ সালের ৬ ডিসেম্বর
● চাওয়া থেকে পাওয়া – ১৯৯৬ সালের ২০ ডিসেম্বর
● প্রেম পিয়াসী – ১৯৯৭ সালের ১৮ এপ্রিল
● স্বপ্নের নায়ক – ১৯৯৭ সালের ৪ জুলাই
● শুধু তুমি – ১৯৯৭ সালের ১৮ জুলাই
● আনন্দ অশ্রু – ১৯৯৭ সালের ১ আগস্ট
● বুকের ভেতর আগুন – ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর

আজ প্রয়াত মহান নায়ক সালমান শাহ এর ১৮তম মৃত্যবার্ষিকী। সালমান শাহর মৃত্যুর ১৮ বছর পার হয়ে গেলেও তার জন্য ভক্তদের ভালোবাসা এতটুকু ম্লান হয়নি। বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের আকাশে সালমান শাহ এক চিরউজ্জ্বল নক্ষত্র হয়েই ছিলেন এবং থাকবেন আজীবন।

প্রতিক্ষণ/এডি/তাফ

 

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য

সর্বাধিক পঠিত

20G